‘ভূতুড়ে’ ভোটার নিয়ে বিবৃতি দিল নির্বাচন কমিশন, কি জানালো কমিশন?
একাধিক ভোটারের একই এপিক নম্বর! ভুয়ো ভোটারে চেপে গেছে বাংলা এমনটাই অভিযোগ রাজ্য জুড়ে তোলপাড় করে দিয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তোলা অভিযোগ নিয়ে ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বিতর্কে নতুন মাত্রা যোগ করে দিল দেশের নির্বাচন কমিশন।
রবিবার নির্বাচন কমিশনের তরফে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জানানো হয়েছে, একাধিক ভোটদাতার ‘এপিক’ বা সচিত্র পরিচয়পত্রের নম্বর পরস্পরের সঙ্গে মিলে যাওয়ায় কোনও অস্বাভাবিকতা নেই। বিবৃতিতে লেখা হয়েছে, ‘‘সমাজমাধ্যমের পোস্টে ও সংবাদ প্রতিবেদনে উঠে আসা কিছু অভিযোগ নির্বাচন কমিশনের নজরে এসেছে। সেখানে দুই ভিন্ন রাজ্যের ভোটারের একই এপিক নম্বর থাকার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। এ বিষয়ে কমিশন স্পষ্ট জানাচ্ছে যে, কিছু ভোটারের এপিক নম্বর একই হতে পারে। তবে তাঁদের অন্যান্য বিবরণ, যেমন জন্মসংক্রান্ত তথ্য, বিধানসভা কেন্দ্র, এবং ভোটকেন্দ্র সম্পূর্ণ ভিন্ন।’’
গত ২৭ ফেব্রুয়ারি নেতাজি ইন্ডোরে দলীয় সভা থেকে ‘ভূতুড়ে’ ভোটার বাছতে একটি কমিটি গড়ে দিয়েছেন, যার সদস্য সুব্রত বক্সি, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে উদয়ন গুহ, জগদীশ চন্দ্র বর্মা বসুনিয়া। তাঁর নির্দেশে জেলায় জেলায় ভোটার তালিকা স্ক্রুটিনি শুরু হয়েছে এর মাঝেই কমিশন জানালো এপিক নম্বর এক থাকার অর্থ ভুয়ো ভোটার নয়। দুই বা ততোধিক ভোটারের একই এপিক নম্বর থাকতেই পারে।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊