তপশিলি জাতির সংশাপত্রেও জাল! চাঞ্চল্য এলাকাজুড়ে 

A group of people holding papers in front of a house.



মালদা:

জাল ডাক্তার থেকে জাল শিক্ষক। এবার তপশিলি জাতির সংশাপত্রেও জাল। মালদার চাঁচল ২ নং ব্লকের কাপাসিয়া এলাকার প্রায় ১২ থেকে ১৫ জন তপশিলি জাতির উপভোক্তা এই সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন।নির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী তারা ব্লক দপ্তর আবেদন করেছিলেন তপশিলি জাতির শংসাপত্রের জন্য। ব্লক থেকে শংসাপত্র মিলে ছিল। কিন্তু সেই শংসাপত্র নিয়ে বিভিন্ন কাজে গিয়ে দেখতে পাচ্ছেন সেই শংসাপত্র অবৈধ। বিডিওর কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। 



প্রশ্ন হচ্ছে সরকারি আধিকারিকদের সই করা শংসাপত্র কিভাবে জাল হলো। তবে কি এখানেও কোন চক্র চলছে। এ ঘটনা সামনে আসতে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে মালদা হেড চাচল ২ নং ব্লকের গৌড়হন্ড গ্রাম পঞ্চায়েতের কাপসিয়া নুনিয়াপাড়া এলাকায়। চাঁচলের মহকুমা শাসক সৌভিক মুখার্জি জানিয়েছেন, প্রক্রিয়াগত জন্য এই ভুল হতে পারে। বিডিওকে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে বলছি।




জানা গিয়েছে, কাপসিয়া এলাকার প্রায় ১২ থেকে ১৫ জন ছাত্র ছাত্রী তারা বেছপুরা কালিকাপুর স্কুল পড়ুয়া হাই স্কুলের পড়ুয়া। ২০১৯ সাল থেকে ওই পরম্পরায় তপশিলী জাতির শংসাপত্রের জন্য আবেদন করেছিলেন, দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর ২০২০ সালে তারা সংশপত্র পান। চাঁচল ২ নং ব্লকের পক্ষ থেকে সেই শংসাপত্র তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়।কিন্তু হাতে সেই শংসাপত্র অবৈধ বলে দাবি করছেন পড়ুয়ারা। স্কুল পড়ুয়ার সেই সংশাপত্র দিয়ে স্কলারশিপের জন্য আবেদন করলে ব্লকের পক্ষ থেকে জানানো হচ্ছে সেই সংশাপত্র অবৈধ। এটি কোন কাজে আসবেনা। শুধু তাই নয়, তপশিলি জাতি হওয়া সত্ত্বেও বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত। ঘটনা নিয়ে তারা ব্লক প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন, অভিযোগ জানানোর পরেও কোন কাজ হয়নি বলে অভিযোগ।