Latest News

6/recent/ticker-posts

Ad Code

Ordinance জারির দাবীতে জোরালো আন্দোলন B.Ed প্রশিক্ষনার্থীদের

Ordinance জারির দাবীতে জোরালো আন্দোলন B.Ed প্রশিক্ষনার্থীদের

Ordinance



দীর্ঘ লড়াই এর পর সুপ্রিমকোর্টে হেরে গেল B. Ed. প্রার্থীরা। সুপ্রিমকোর্টে চলছিল বিএড - ডিএলএড মামলা সেই মামলায় জয় পেয়েছে D.EL.ED প্রার্থীরা। সুপ্রিমকোর্টের এই রায়ে বড় ধাক্কা খেয়েছে দেশের সমস্ত বিএড প্রার্থীরা। এই হারের ফলে আগামীতে প্রাথমিকে বিএড প্রার্থীরা অংশগ্রহণ করতে পারবে না। আর তাই এবার সুপ্রীম কোর্টের রায়ের পরিবর্তন চেয়ে অধ্যাদেশ জারির দাবীতে আন্দোলন শুরু করলো দেশের সমস্ত বিএড প্রশিক্ষনার্থীরা ।


2018 সালের 28 জুনের NCTE-এর জারি করা গেজেট বিজ্ঞপ্তি সুপ্রিম কোর্ট প্রত্যাখ্যান করেছে। এর ফলে বড় জয় মিলেছে D.Ed/D.El.Ed চাকরি প্রার্থীদের। সুপ্রীম কোর্ট, BED এবং NCTE-এর আবেদন খারিজ করে দেয়। এই রায়ের ফলে BED করা চাকরি প্রার্থীদের প্রাথমিকে শিক্ষকপদে নিয়োগ একরকম বন্ধ হয়ে গেল।


প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন রাজ্যে প্রার্থীরা দুই ভাগে বিভক্ত হয়েছে। একটা অংশ বিএড আর একটা অংশ ডিএলএড।প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে D.EL.ED প্রার্থীরা বঞ্চিত হওয়ার অভিযোগে একাধিক রাজ্যে মামলা হয়। বাংলাতেও চলে এরকম একটি মামলা।


অন্যদিকে রাজস্থান হাইকোর্ট ডিএলএড প্রার্থীদের পক্ষে রায় দেয় আবার হিমাচল প্রদেশে তেমন কোনো রায় দেয়নি। NCTE রাজস্থান হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিমকোর্টে গেলে শুনানি হয় কিন্তু রিজার্ভ রাখা হয় রায়। এই রায়ের ওপর নির্ভর করছিলো বিএড প্রার্থীদের প্রাথমিকে ভবিষ্যত।

WhatsApp Community



বিএড প্রশিক্ষনার্থীদের প্রশ্ন- 2018 থেকে 2023 পর্যন্ত অর্থাৎ একজন পরীক্ষার্থী চার বছর পরিশ্রম করেছে, তারপর সে B.Ed, CTET ইত্যাদির যোগ্যতা অর্জন করেছে, এখন সুপ্রীম কোর্টের আদেশে এই চার বছর তার ব্যর্থ হয়ে যাবে।  এই ব্যার্থতার দায় কে নেবে? 

ইতিমধ্যে স্যোসাল মিডিয়ায় প্রতিবাদ শুরু করে দিয়েছেন বিএড প্রশিক্ষনার্থীরা। তাদের দাবী অধ্যাদেশ জারি করে সুপ্রীম কোর্টের এই রায়ের পরিবর্তন করতে হবে। 


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Ad Code