Primary School : ফেব্রুয়ারিতেও তবে বন্ধ পাঠশালা ! নতুন উদ্যোগ রাজ্যের - paray shikhyalaya
রাজ্য জুড়ে যখন ফেব্রুয়ারি থেকে সমস্ত শ্রেণির পঠন-পাঠন শুরুর দাবীতে রাজ্য উত্তাল তখন প্রাথমিক শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদের জন্য এক নতুন উদ্যোগ গ্রহনের বিজ্ঞপ্তি সামনে এলো।
প্রায় ২ বছর থেকে শিশুরা বিদ্যালয়ের পঠন-পাঠন থেকে বঞ্চিত। ছাত্র-শিক্ষকের সম্পর্ক থেকে অনেকটাই দূরে। বিদ্যালয় কি তা জানা নেই অনেক ছাত্ররই। এমতাবস্থায় করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে ওমিক্রনের হুঁশিয়ারি। সবমিলিয়ে এক কঠিন পরিস্থিতিতে রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থা। অনলাইন, দূরভাষে, দূরদর্শনে উঁচু শ্রেণির (দশম, দ্বাদশ) এর ক্লাস চললেও প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণির পর্যন্ত শিশুরা বঞ্চিত পঠন পাঠন থেকে।
তাই এবার তাঁদের কাছে স্কুলের পরিবেশ, সেই শিক্ষা পৌঁছে দিতে নয়া উদ্যোগ নিল রাজ্য সরকার। এবার পাড়ায়-পাড়ায় চালু হতে চলেছে ‘পাড়ায় শিক্ষালয়’। সোমবার এই কর্মসূচির উদ্বোধন করবেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু এমনটাই জানা যাচ্ছে।
Join Our Whatsapp Group -Click
স্কুলের চার দেওয়ালের ভেতরে নয়, পার্ক-খোলা মাঠ কিংবা অন্য কোনও খোলামেলা জায়গায় কমিউনিটি শিক্ষা ব্যবস্থা চালুর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। যাতে প্রাথমিক শিক্ষা বা পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য দূরে দূরে না ছুটতে হয়। শিক্ষক, পার্শ্ব শিক্ষক বা শিক্ষা সহায়কেরা ক্লাস নেবেন বলে খবর। আরও পড়ুনঃ এই মহিলা ক্রিকেটারের সৌন্দর্যে পাগল কোটি কোটি মানুষ, হটনেস দেখলে চমকে যাবেন
করোনা কালে দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ। এমন আবহে চার দেওয়ালে বন্দী ক্লাসরুমে পড়াশোনা করা ঝুঁকিুপূর্ণ বলছেন বিশেষজ্ঞরা। আবার বহু পড়ুয়াই অনলাইন ক্লাসের সুবিধা পাচ্ছেন না। দুর্বল ইন্টারনেট পরিষেবা বা আর্থিক অনটনের জন্য তারা এই ক্লাস করতে পারছেন না। এবার তাঁদের কথা ভেবেই নয়া উদ্যোগ নিল রাজ্য সরকার। সেই কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছে ‘পাড়ায় শিক্ষালয়’ (paray shikhyalaya)।
9 মন্তব্যসমূহ
😲😲
উত্তরমুছুনপানশালা খোলা থাকুক রাজ্যে
উত্তরমুছুনসব কিছুই সাভাবিক শুধু স্কুল কলেজ এই COVID
উত্তরমুছুনচমৎকার
উত্তরমুছুনParai parai korle covid hobe na.. r school a aslei covid .. darun logic ..
উত্তরমুছুনএগিয়ে বাংলা
উত্তরমুছুনCorona ki shudhu school clg a?
উত্তরমুছুনchanatkar
উত্তরমুছুন#Cancelboardexam2022
উত্তরমুছুনআমি একজন দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র। আমি গত দু'বছর ধরে কোন রকমের পরীক্ষার মধ্যে নেই। মদের দোকান খোলা থাকলেও আমাদের স্কুল বন্ধ ছিল। আমরা একাদশ শ্রেণীতে একদিনের জন্য স্কুল যাওয়ার সুযোগ পায়নি পরীক্ষা অনেক দূরের কথা যেখানে ছোটবেলা থেকে শুনেছিলাম ক্লাস ইলেভেন স্কুল লাইফের সবচেয়ে বেশি মজা করার ক্লাস। অর্থনৈতিক অবস্থা তেমন ভালো না তাই প্রাইভেট অনলাইন পড়ার সুযোগ টাও তেমন পাইনি, ফলে স্বাভাবিকভাবেই সিলেবাস কমপ্লিট হয়ে ওঠেনি শেষ এক বছরে আর আমার মনে হয় না এরপর ছয় মাস পেলেও সেটা হবে। কারণ এক বছরে কিছু বুঝলাম না তো ছয় মাসে কি বুঝব? এতদিন কোভিড পরিস্থিতির দোহাই দিয়ে আমাদের স্কুল বন্ধ রাখা হল যেখানে বাকি সবকিছুই খোলা ছিল আমাদের পঠন পাঠন বন্ধ রাখা হল তারপর আজ হঠাৎ করে শুনলাম এই কোভিড পরিস্থিতির মধ্যেই আমাদের পরীক্ষা হবে।
আমার প্রশ্ন--
১. কেন?
২. আমাদের প্রাণের মূল্য কি নেই সরকারের কাছে? ৩.কোভিড যেখানে বেড়েই চলেছে সেখানে আমাদের পরীক্ষা নেওয়া টা খুবই কি জরুরী?
৪.এরপর আমাদের ভবিষ্যৎ কী?
৫. জীবনের উচ্চমাধ্যমিকের মত বড় পরীক্ষাটা যদি নেবেন তাহলে আগের পরীক্ষাগুলো কেন বন্ধ রাখলেন?
৬. আমরা কি খেলনা?
৭. আমি জানি পরীক্ষা পরীক্ষা দেওয়ার পর আমি কম নাম্বার পাবো যেটা নিয়ে আমি কলেজে এডমিশন পাবো না সেই অবসাদে আমি যদি আত্মহত্যা করি সেই দায় কে নেবে?
৮. আমরা সারা বছর করোনার জন্য স্কুলে যেতে পারলাম না তাহলে পরীক্ষা দিতে কেন স্কুলে যাবো? পরীক্ষার সময় কি করোনা হাওয়া খেতে বের হবে?
৯. পরীক্ষার হলে আমি যদি করোনা আক্রান্ত হয় তার দায় কার?
১০. টিভিতে ক্লাস হচ্ছে আমার বাড়িতে টিভি নেই আমি কিভাবে ক্লাস করব?
১১. সবাই না হয় পরীক্ষা দিল অনেক টাকা দিয়ে প্রাইভেট কলেজে ভর্তি হল আমার মত ছেলেদের কী হবে?
-- আমি দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র আমি চাইনা পরীক্ষা দিতে।
-- একজন ছাত্র/ছাত্রী-কে শুধুমাত্র পরীক্ষার নাম্বার দ্বারা বিবেচনা করা যায় বলে আমার ব্যক্তিগতভাবে মনে হয় না।
--বেঁচে থাকলে পরে অনেক পরীক্ষা হবে। আগে বাঁচতে দিন পরে না হয় পরীক্ষা দেব। ��
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊