সেদিন ঠিক কি ঘটেছিল শীতলকুচিতে? দেখুন ভাইরাল ভিডিও



চতুর্থ দফার ভোটের সকালে উত্তপ্ত হয় শীতলকুচি। কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে প্রাণ হারান ৪ জন। আহত হন আরও চার জন। তারপর থেকে রাজনৈতিক চাপানউতোর। শীতলকুচির ১২৬ নম্বর বুথে ঠিক কী হয়েছিল সেদিন একের পর এক বিবৃতি। একের পর এক ভিডিও। এমনকি ভুয়ো ভিডিও পোস্ট করেও চলেছে তরজা। ফের এক ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। ভিডিও-র সত্যতা যাচাই করেনি সংবাদ একলব্য।



এই ভিডিওতে দেখা যায় কিছু লোক জন লাঠি নিয়ে ঘোরাঘুরি করছে। কিছুক্ষণের মধ্যেই আকাশভেদী বুলেট চলার শব্দ। এরপরেই মুহূর্তের নীরবতা কাটিয়ে আর্ত চিৎকার। হাহাকার। এরপর, ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের দরজা লাথি মেরে ভেঙে ফেলার চিত্র। দরজায় সজোরে আঘাত করা হচ্ছে বাঁশ দিয়েও। ভিডিও-র সত্যতা যাচাই করেনি সংবাদ একলব্য।



ঠিক কি ঘটেছিল তা নিয়ে ধোঁয়াশা থেকে গেলেও কেন্দ্রীয় বাহিনী ও অমিত শাহকে ঘটনার জন্য দায়ী করেছে তৃণমূল। অপরদিকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্ররোচনামূলক বক্তব্যের জেরেই ঘটনা ঘটেছে বলে পাল্টা দাবি বিজেপির। রয়ে যাচ্ছেই ধোঁয়াশা। আত্মরক্ষায় গুলি চালানোর কথা জানালেও কেন্দ্রীয় বাহিনীর সেই বক্তব্য নিয়ে চলছে জল্পনা। এখনও শীতলকুচির মাটি ভিজছে জলে। সত্য কি ? তা আদৌ কি সামনে আসবে? সত্য একটাই, গণতন্ত্র উৎসবে সামিল হয়ে তরতাজা প্রান হারালো বাঙালি। রক্তাক্ত হল শীতলকুচি। ব্যথিত হলেন পশ্চিমবঙ্গের জনগণ।