Wajid Khan no more: Bollywood mourns the demise of music director-singer

লকডাউনের মধ্যে ঋষি কাপুর, ইরফান খানের পর ফের এক বড়মাপের নক্ষত্র হারালো বলিউড। ওস্তাদ সরাফত খাঁ এর পুত্র ওয়াজিদ খান গভীর রাতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। 

জনপ্রিয় সাজিদ-ওয়াজিদ জুটির অংশ ছিলেন তিনি। ওয়ানটেড, ডাবাং, এক থা টাইগার প্রভৃতি ছবিতে সংগীত দিয়েছেন এই জুড়ি। রবিবার গভীর রাতে মারা যান ওয়াজিদ। বয়স হয়েছিল ৪২ বছর।

১৯৮৮ সালের সোহেল খান পরিচালিত বলিউডি চলচ্চিত্র "প্যায়ার কিয়া তো ডারনা ক্যা" তে সর্বপ্রথম সঙ্গীতায়নের কাজ করেন। ১৯৯৯ সালে সনু নিগম এর "দিওয়ানা" এ্যালবামের "দিওয়ানা তেরা", "আন মুঝে রাত দিন", ইস কাদার প্যায়ার হ্যায়" ইত্যাদি গানে সুরারোপ করেন। একই বছরে তারা "হ্যালো ব্রাদার" ছবিতে সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে কাজ করেন এবং "হাটা সা কি ঘাটা", "চুপ ক্যাসে কই আয়েগা", এবং "হ্যালো ব্রাদার" গানগুলি লেখেন।

এছাড়াও  বিভিন্ন চলচ্চিত্রে গান লিখেছেন, যেমনঃ ক্যা এহি প্যায়ার হে (২০০২), গুনাহ (২০০২),চোরি চোরি (২০০৩), দ্যা কিলার (২০০৬), শাদি কারকে ফাস গায়ে ইয়ার (২০০৬),জানে হোগা ক্যা (২০০৬) এবং কাল কিসনে দেখা।

সালমান খান অভিনীত বেশ কয়েকটি ছায়াছবিতে সঙ্গীত রচনা করেছেন। যেমন: তুমকো না ভুল পায়েঙ্গে (২০০২), তেরে নাম (২০০৩), গর্ব: প্রাইড এন্ড অনার (২০০৪), মুঝসে শাদি কারোগী (২০০৪), পার্টনার (২০০৭), হ্যালো (২০০৮), গড তুঝে গ্রেট হো (২০০৮), ওয়ান্টেড (২০০৯), ম্যায় অর মিসেস খান্না, (২০০৯), বীর (২০১০), দাবাং (২০১০),[২] নো প্রবলেম (২০১০), এবংএক থা টাইগার (২০১২; শুধামাত্র "মাশায়াল্লাহ")।

"সা রে গা মা পা সিঙ্গিং সুপারস্টার", সা রে গা মা পা ২০১২" এর প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করছেন এবং টেলিভিশন রিয়েলিটি শো "বিগ বস ৪" ও "বিগ বস ৬" এর শিরোনাম গান লিখেছেন। "আইপিএল ৪" এর থিম গান "ধুম ধুম ধুম ধাড়াক্কা" লিখেছেন। 

২০ এপ্রিল থেকে তিনি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। জানা গেছে তিনি কীডনির সমস্যায় ভুগছিলেন। ডঃ অমরিন্দর সিং এক ট্যুইট বার্তায় জানিয়েছেন