সুজাতা ঘোষ , বাগডোগরা :
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ আটকাতে বর্তমানে দেশজুড়ে চলছে পঞ্চম দফার লকডাউন। লকডাউন জারির পর থেকেই বিভিন্ন নিয়মাবলী কার্যকর করতে কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে পুলিশ প্রশাসন। একদিকে তাঁদের যেমন কড়া হাতে শাসন করতে দেখেছি আবার সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে ও সুরক্ষিত রাখতে বারেবারে তাদের মানবিক রূপও দেখতে পেয়েছি; যার ব্যতিক্রম নয় মালদা জেলার অন্তর্গত গাজল থানার পুলিশকর্মীরা।
গাজল থানার সিভিক ভলেন্টিয়ার সহ দায়িত্ববান পুলিশকর্মীরা সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে প্রতিদিন বেরিয়ে পড়েন বিভিন্ন গ্রামে। প্রথম দিন থেকেই তাঁরা লক্ষ্য করেন এমন অনেক মানুষ রয়েছেন যারা মাস্ক কিনতে সক্ষম নয়। বর্তমানে এমন ভয়ঙ্কর পরিস্থিতিতে মারণ ভাইরাসের ছোবল থেকে বাঁচাতে তাঁদের একমাত্র রক্ষাকবচ হয়ে উঠলো গাজল থানা।
লকডাউনের প্রথম দফা থেকেই গাজল থানার পুলিশকর্মীরা নিজ হাতে মাস্ক তৈরি করে বিতরণ করছেন। থানার অভ্যন্তরেই প্রতিদিন প্রায় ১০০ মাস্ক তৈরি করা হয়। এই মাস্ক তৈরীর কাজ করছেন রাজীব চৌধুরি ও কানু সরেন নামে দুই সিভিক ভলেন্টিয়ার।
তাঁরা বলেন - বাড়িতে তারা যাবতীয় সবকিছু সেলাই করেন মেশিনে,এই মেশিনের কাজে তারা আগে থেকেই পারদর্শী । এই প্রসঙ্গে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হারাধন দেব জানান 'শুধুমাত্র মাস্ক বিতরণ নয়; বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে গিয়ে স্যানিটাইজারও বিতরণ করে চলেছি আমরা।' এই দুর্যোগের মধ্যে নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাঁদের এই কর্মকান্ড দেখে প্রশংসা করেছে গাজল এলাকাবাসী।
তাঁরা বলেন - বাড়িতে তারা যাবতীয় সবকিছু সেলাই করেন মেশিনে,এই মেশিনের কাজে তারা আগে থেকেই পারদর্শী । এই প্রসঙ্গে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হারাধন দেব জানান 'শুধুমাত্র মাস্ক বিতরণ নয়; বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে গিয়ে স্যানিটাইজারও বিতরণ করে চলেছি আমরা।' এই দুর্যোগের মধ্যে নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাঁদের এই কর্মকান্ড দেখে প্রশংসা করেছে গাজল এলাকাবাসী।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊