The reduction in statutory rate of contributions from 12% to 10% for wage months May, 2020, June, 2020 and July, 2020 for all class of establishments covered under the EPF & MP
দেশজুড়ে লকডাউন জারি হবার পর মানুষের দুর্দশা কমাতে বিভিন্ন সময়ে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ১৯৫২ সালের ইপিএফ অ্যান্ড এমপি আইনের আওতায় থাকা প্রতিষ্ঠানগুলির মালিক এবং কর্মচারীদের জন্যও স্বস্তি দেওয়া হয়েছে। মে, জুন এবং জুলাই মাসে কর্মচারীদের জন্য প্রভিডেন্ট ফান্ডে জমা দেওয়া অর্থের পরিমাণ বেতনের ১২ শতাংশের পরিবর্তে ১০ শতাংশ করা হয়েছে। 

কেন্দ্র, ১৩ই মে, আত্মনির্ভর ভারত প্যাকেজের যে ঘোষণা করেছিল, সেই অনুযায়ী ১৮ই মে, গেজেটে এই সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। তবে, প্রভিডেন্ট ফান্ডের পরিমাণ হ্রাসের এই নিয়ম কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারগুলির অধীনস্থ রাষ্ট্রায়ত্ত্ব সংস্থাগুলি এবং যে সমস্ত প্রতিষ্ঠান কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারগুলির অধীনে রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে না। অর্থাৎ তাদের ১২ শতাংশ হারে পিএফ জমা করতে হবে।

পিএমজিকেওয়াই-এর সুবিধাভোগীদের ক্ষেত্রে পিএফ-এর পরিমাণ হ্রাসের নিয়মটিও কার্যকর হবে না। কারণ এই সব সংস্থাগুলির মালিকপক্ষ এবং কর্মচারীদের পিএফ-এর জন্য জমা দেওয়া ১২ শতাংশ করে অর্থ পুরোটাই (অর্থাৎ বেতনের মোট ২৪ শতাংশ) কেন্দ্র দেবে।  ইপিএফ-এর হার ১২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করার ফলে ৪ কোটি ৩০ লক্ষ কর্মচারী এবং ৬ লক্ষ ৫০ হাজার প্রতিষ্ঠান উপকৃত হবে। তাদের হাতে অতিরিক্ত নগদ অর্থ আসবে। ১৯৫২ সালের ইপিএফ-এর নিয়ম অনুসারে যে কোনো সদস্য ১০ শতাংশের বেশি এবং ঐ সদস্য যে প্রতিষ্ঠানে কর্মরত, সেই প্রতিষ্ঠানকেও ১০ শতাংশের বেশি বেতনের অংশ পিএফএর খাতে জমা দিতে হয়।


credit:pib