করোনা সংক্রমণ রুখতে সারা দেশে লক ডাউন জারি হলেও বেশ কিছু বিষয়ে ছাড়ও দেওয়া হয়েছে।দিন যতই গড়াচ্ছে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। তবু আশার বাণী শোনায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন। ভারতে এখনও গোষ্ঠী সংক্রমণ ছড়ায়নি বলেই দাবি করেন তিনি। এই সংক্রমণের জেরেই মানুষের ব্যবহারের পরিবর্তনকে ইতিবাচক দিক হিসেবেই দেখছেন তিনি।
তাঁর মতে, 'মরামারি পরিস্থিতি কেটে গেলেই ভারতীয়রা বুঝতে পারবেন তাঁদের মধ্যে কী পরিবর্তন এসেছে। করোনা সংক্রমণ বিশ্বব্যাপী এক নয়া শিক্ষা দিয়ে গেছে। আর এই পরিবর্তন আজীবন মানুষের মধ্যে থেকে যাবে। আমার জানি যে করোনা ভাইরাসকে থামানো কোনও রকেট সায়েন্স নয়। এই মারণ ভাইরাসকে দমন করতে গেলে মানুষের স্বভাবের পরিবর্তন করা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাই একমাত্র পথ। আর এই স্বভাব দীর্ঘদিন তাঁদের মধ্যে থেকে যাবে। এই কঠির সময়ে এটাই সুখবর যে, ভারত এখনও গোষ্ঠী সংক্রমণের পর্যায়ে পৌছয়নি।' এর ফলে ভবিষ্যতে অন্যান্য রোগের সাথেও লড়াই করতে পারবে।
তাঁর মতে, 'মরামারি পরিস্থিতি কেটে গেলেই ভারতীয়রা বুঝতে পারবেন তাঁদের মধ্যে কী পরিবর্তন এসেছে। করোনা সংক্রমণ বিশ্বব্যাপী এক নয়া শিক্ষা দিয়ে গেছে। আর এই পরিবর্তন আজীবন মানুষের মধ্যে থেকে যাবে। আমার জানি যে করোনা ভাইরাসকে থামানো কোনও রকেট সায়েন্স নয়। এই মারণ ভাইরাসকে দমন করতে গেলে মানুষের স্বভাবের পরিবর্তন করা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাই একমাত্র পথ। আর এই স্বভাব দীর্ঘদিন তাঁদের মধ্যে থেকে যাবে। এই কঠির সময়ে এটাই সুখবর যে, ভারত এখনও গোষ্ঠী সংক্রমণের পর্যায়ে পৌছয়নি।' এর ফলে ভবিষ্যতে অন্যান্য রোগের সাথেও লড়াই করতে পারবে।
প্রথম থেকে দ্বিতীয় থেকে এবার তৃতীয় দফায় লক ডাউন চলছে। আগামী ১৭ই মে পর্যন্ত লক ডাউন বহাল রাখার ঘোষণা হয়েছে। ধুঁকছে অর্থনীতি। তবে, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানায়, 'দেশের মানুষের স্বাস্থ্যর সঙ্গে সরকারকে দেশের অর্থনীতিরও সঠিক ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। সেক্ষেত্রে বিদেশের কোনও সমস্থার উপরে নয় দেশায়ী সংস্থা গুলিকেই পিপিই বানাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ফলে এমতাবস্থায় দেশের তাঁদের ব্যবসা ভালই চলবে বলে জানা যায়।' তিনি আরও বলেন, 'কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর তা বাস্তবায়িত করার আগে বহুবার তা বিচার করে দেখা উচিত।' দেশের অর্থনীতিকে তাড়াহুড়ো না করে রক্ষা করা উচিৎ বলেই পরামর্শ দেন তিনি।
Social Plugin