করোনা সংক্রমণ ধীরে ধীরে ছাপিয়ে যাচ্ছে ভারতে। ইতিমধ্যে সংক্রমণ রুখতে দেশজুড়ে চলছে লক ডাউন। কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার একত্রে করোনা দমনে তৎপর। সাথে সাথে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। করোনা সচেতনতা বাড়াতে একরকম ভাবে সামাজিক মাধ্যম গুলিকেই বেঁচে নিয়েছে তাঁরা। ফেসবুক, টুইটার, লিংকডইন, হোয়াটসঅ্যাপ ইত্যাদির মাধ্যমে মানুষের কাছে বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন।
এদিন লিঙ্কডিনে পোস্ট করেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “কোভিড ১৯ জাতি, ধর্ম, বর্ণ, ভাষা, সীমা দেখে আসে না। আমাদের প্রত্যুত্তর এবং তারপরে ব্যবহার বা আচার হওয়া উচিত একতা ও সৌভ্রাতৃত্ব। আমরা এই জায়গায় সবাই একত্রিত”। তিনি লেখেন, “ইতিহাসে আগের মতো না করে, যখন সমাজ এবং দেশ একে অপরের বিরুদ্ধে লড়াই করত, আজ সবাই এক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। ভবিষ্যত হবে একতা এবং সহনশীলতার”। তাঁর কথায়, “ভারতের পরবর্তী চিন্তাভাবনা হওয়া উচিত আন্তর্জাতিক প্রাসঙ্গিকতা এবং ব্যবহার নিয়ে । তাঁদের একটি ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে হবে শুধুমাত্র ভারতের জন্যই নয়, পুোর মানবসভ্যতার জন্য”।
Life in the era of COVID-19
It has been a topsy-turvy start to the third decade of this century. COVID-19 has brought with it many disruptions.
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ট্যুইটে আরও লেখেন, “আগে রশদ দেখা যেত গঠনগতভাবে, রাস্তা, মজুতঘর, বন্দরগুলি। তবে এই সময়ে বিশেষজ্ঞরা, আন্তর্জাতিকভাবে সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন, তাঁদের বাড়ি থেকেই”।
তাঁর কথায়, “ভারত সঠিকভাবে গঠনগত ও অভ্যন্তরীণের সঠিক মিশ্রণে, বর্তমান সময়ে করোনা ভাইরাস পরবর্তী সময়ে, ভারত এখনকার জটিল সরবরাহের একটি ভরকেন্দ্র হয়ে উঠতে পারে। আমাদের সেই বিষয়টি তুলে ধরতে হবে এবং সুযোগটি নিতে হবে। আমি আপনাদের আহ্বান করছি, এটা নিয়ে ভাবতে”।
As the world battles COVID-19, India’s energetic and innovative youth can show the way in ensuring healthier and prosperous future.— Narendra Modi (@narendramodi) April 19, 2020
Shared a few thoughts on @LinkedIn, which would interest youngsters and professionals. https://t.co/ZjjVSbMJ6b
Social Plugin