SER-10,২৮ শে মার্চ: করোনা (কোভিড ১৯) ঠেকাতে গোটা দেশব্যাপী লকডাউন ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কিন্তু কতটা সচেতন এবং কতটা মানছেন গ্রামের মানুষজন? সচেতনতার অভাবে দেদার গ্রামের হাট বাজারগুলোতে জমায়েত করছেন সাধারণ মানুষ। পুলিশ -প্রশাসনের টহলে ক্ষনিকের জন্য জমায়েত এড়ানো সম্ভব হলেও বারবার সেই একই চিত্র উঠে আসছে আমাদের সংবাদ একলব্যের ক্যামেরায়।
জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়ি ব্লকের সাপ্টিবাড়ী ২ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের সুস্তিরহাট বাজার সপ্তাহে দুই দিন হয় মঙ্গলবার ও শনিবার। শনিবার সকাল থেকে তেমন লোকজন দেখা না গেলেও বিকাল ৩টার পর থেকে বাজারে দেখতে পাওয়া যায় সাধারণ মানুষের জমায়েত।
কেন্দ্র সরকার এবং রাজ্য সরকার যেখানে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার কথা বলেছেন সেখানে কর্ণপাত করছেন না সাধারণ মানুষ।
খোদ মুখ্যমন্ত্রী নিজের হাতে রাস্তার ওপর ইটের টুকরো দিয়ে বৃত্ত একে লক্ষণ রেখা টেনে দিয়েছেন। সেখানে ময়নাগুড়ি ব্লকের গ্রামগঞ্জের হাট বাজারগুলোতে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে তার উল্টো চিত্র। করোনা ভাইরাস সংক্রমণ হতে পারে এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির শরীরে সচেতনতার অভাবে এই চেতনা নেই গ্রামগঞ্জের ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে হাট বাজারে আসা মানুষজনের।
খোদ মুখ্যমন্ত্রী নিজের হাতে রাস্তার ওপর ইটের টুকরো দিয়ে বৃত্ত একে লক্ষণ রেখা টেনে দিয়েছেন। সেখানে ময়নাগুড়ি ব্লকের গ্রামগঞ্জের হাট বাজারগুলোতে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে তার উল্টো চিত্র। করোনা ভাইরাস সংক্রমণ হতে পারে এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির শরীরে সচেতনতার অভাবে এই চেতনা নেই গ্রামগঞ্জের ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে হাট বাজারে আসা মানুষজনের।
অন্যদিকে হেলদোল নেই পুলিশ প্রশাসনের। এ'নিয়ে উঠছে বিভিন্ন প্রশ্ন। যখন সরকার শহর থেকে গ্রাম পযর্ন্ত লকডাউন ঘোষণা করেছেন তখন কেন গ্রামগঞ্জে নজর নেই পুলিশ প্রশাসনের? এ'নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অনেকে। কেন গ্রামগঞ্জে নজর নেই পুলিশ প্রশাসনের? এ'নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে মানুষের মনে। তাদের দাবী সংবাদ মাধ্যমের মধ্য দিয়ে জেলা পুলিশ প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যাতে গ্রামগঞ্জের হাট বাজার গুলোতেও নজরদারী চালানো হয়। গ্রামগঞ্জের হাট বাজারগুলো মোটেও শুভ ইঙ্গিত বহন করছে না।
Social Plugin