![]() |
picture source: mamata banerjee fb page |
জন্মদিন নিয়ে বিশেষ কোনো ভাবনা ছিল না বঙ্গবন্ধুর; তিনি বলতেন, “আমার জন্মদিনই কী, আর মৃত্যুদিনই কী? আমার জনগণের জন্য আমার জীবন ও মৃত্যু। আমি তো আমার জীবন জনগণের জন্য উৎসর্গ করেছি।”
সেই শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মের শতবার্ষিকী মঙ্গলবার, যার হাত ধরে এসেছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা, দেশের মানুষ ভালোবেসে যাকে দিয়েছে বঙ্গবন্ধু উপাধি, স্বাধীন দেশের সংবিধান যাকে দিয়েছে জাতির পিতার স্বীকৃতি।
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী মুজিববর্ষ ঘোষণা করে সাড়ম্বরে উদযাপনের সব প্রস্তুতি বাংলাদেশ সরকার নিলেও নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণ বিশ্বজুড়ে মহামারী রূপ নেওয়ায় জনগণের স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে সেই আয়োজন সীমিত করেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।
বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে উদযাপিত হয়। দিবসটিতে স্কুল-কলেজে শিশুদের অংশগ্রহণে বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের কথা থাকলেও তা এবার আর হচ্ছে না।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবার্ষিকীতে আজ পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভায় শ্রদ্ধেয় স্পিকার এবং বিধায়কদের উপস্থিতিতে তাঁকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী। তিনি জানান- "এই অবিসংবাদিত নেতা মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমির জন্য লড়াই করে আজও জাতির অনুপ্রেরণা হয়ে আছেন।"
Social Plugin