করোনা আতঙ্ক সারা বিশ্বজুড়ে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সারা দেশে ২১ দিনের লক ডাউন জারি করেছে। কিন্তু, কোচবিহার থেকে শুরু করে শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি, মেদিনীপুর, মুর্শিদাবাদ সহ বহু এলাকায় এক শ্রেণির মানুষ লক ডাউনকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে বেরোচ্ছে রাস্তায়, আবার কেউ কেউ জরুরী কাজের জন্যই বেরোচ্ছে।
লক ডাউন সঠিকভাবে পালন করার উদ্দ্যেশে পুলিশি অতিসক্রিয়তা দেখা গেল রাস্তার ধারে ধারে মোড়ে মোড়ে। এমনকি গ্রামীন বাজার থেকে শুরু করে গ্রামের টুকিটাকি দোকান পর্যন্ত পুলিশ পৌঁছে গেছে জনসমাগম এড়িয়ে লক ডাউন সফল করতে। এজন্য, প্রশংসাও কুড়োচ্ছে পুলিশ।
লক ডাউন সঠিকভাবে পালন করার উদ্দ্যেশে পুলিশি অতিসক্রিয়তা দেখা গেল রাস্তার ধারে ধারে মোড়ে মোড়ে। এমনকি গ্রামীন বাজার থেকে শুরু করে গ্রামের টুকিটাকি দোকান পর্যন্ত পুলিশ পৌঁছে গেছে জনসমাগম এড়িয়ে লক ডাউন সফল করতে। এজন্য, প্রশংসাও কুড়োচ্ছে পুলিশ।
কিন্তু মাঝে মাঝেই ঘটছে বিপত্তি। জরুরী পরিস্থতিতে ঘরের বাইরে গিয়ে পুলিশের হেনস্থার শিকার হতে হচ্ছে মানুষকে।
কোচবিহার, শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি সহ বেশ কিছু জায়গায় মানুষকে জিজ্ঞাসা না করেই কোনও কথা না শুনেই লাঠি চার্জ করছে পুলিশ। এনিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছে এক দল মানুষ, আবার অনেকে ঠিক হয়েছে বলে বাহবাও দিচ্ছে।
কিন্তু লক ডাউন হলেও বিশেষ কারনে বাড়ির বাইরে বেরোনো যাবে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু মাঝে মাঝে পুলিশি সহযোগিতা পেলেও হেনস্থার শিকার ও লাঠির আঘাত নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
আসুন দেখে নেই এমনি কিছু ভাইরাল ভিডিও-
কোচবিহার, শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি সহ বেশ কিছু জায়গায় মানুষকে জিজ্ঞাসা না করেই কোনও কথা না শুনেই লাঠি চার্জ করছে পুলিশ। এনিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছে এক দল মানুষ, আবার অনেকে ঠিক হয়েছে বলে বাহবাও দিচ্ছে।
কিন্তু লক ডাউন হলেও বিশেষ কারনে বাড়ির বাইরে বেরোনো যাবে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু মাঝে মাঝে পুলিশি সহযোগিতা পেলেও হেনস্থার শিকার ও লাঠির আঘাত নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
তবে এই ঘটনা শুধু এ রাজ্যেই নয়, দিল্লী থেকে মুম্বাই সেখানেও একই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সিভিল সিকিউরিটি ফোর্সের হাতে হেনস্থার শিকার সাংবাদিক থেকে ডেলিভারি বয়রা। অশ্রাব্য ভাষায় গালাগালি দেওয়া হয় তাদেরকে। সেই সঙ্গে শারীরিকভাবে হেনস্থারও শিকার হন তাঁরা। এমনটাই অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধে ।
খেতাব-জয়ী নবীন কুমার সাংবাদিক টুইটারে একটি টুইট শেয়ার করেন। তিনি টুইটে দাবি করেছেন, খবর কভার করতে গিয়ে দিল্লি পুলিশের হাতে হেনস্থার শিকার হচ্ছেন তিনি। তাঁকে গাড়ি থেকে নামিয়ে পুলিশের গাড়িতে তুলে হেনস্থা করা হয়। এমনকী তাঁকে মারধরও করা হয়। এমনটাই অভিযোগ করেন নবীন কুমার।
मै बुरी तरह हिला हुआ हुआ हूं और भयानक तकलीफ में।दफ्तर जाते हुए दिल्ली पुलिस के लोगों ने कार की चाबी निकाल ली, वॉलेट,फोन छीन लिया, वैन में डालकर पीटा और भद्दी भद्दी गालियां दी। वो कॉरॉना को रोकने के लिए अपनी ड्यूटी पर थे। हम एक भयावह दौर में हैं। लिख दिया है ताकि इस दौर की सनद रहे pic.twitter.com/BZsHa0oI1N— Navin Kumar (@navinjournalist) March 23, 2020
শুধুমাত্র সাংবাদিকই নয়। এক ডেলিভারি সংস্থার কর্মীকেও হেনস্থার অভিযোগ উঠেছে দিল্লি পুলিশের বিরুদ্ধে। সাংবাদিক তীনা ঠাক্কার টুইট করে সেকথা জানান। তিনি বলেন, "একজন ডেলিভারি বয়ের বাইকের টায়ারের পাম্প খুলে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, দু'জন ডেলিভারি বয়কে লাঠি দিয়ে পেটানো হয়েছে।" গোটা ঘটনাটির তদন্তের দাবি করেছেন তীনা ঠাক্কার।
#COVID2019 can the #police stop beating people pls. Got this message. “Our staff is getting beaten up” and mind you these are d ppl working in #hospitals & #medical stores. “One delivery boy's bike was punctured. Two delivery boys were beaten with sticks” @DelhiPolice— Teena Thacker (@Teensthack) March 25, 2020
মুম্বই থেকেও মিলেছে সাংবাদিক হেনস্থার খবর। ET Now-র সাংবাদিক উৎকর্ষ চতুর্বেদী পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন, তাঁকে মারার অভিযোগে। উৎকর্ষের দাবি, প্রেস কার্ড দেখানো স্বত্ত্বেও রেহাই মেলেনি ।
Was reporting on my bike ahead of Dahisar Check Naka where policemen before beating me with sticks before even asking. Four five policemen kept hitting until I had to race my bike ahead. Showed them my press card as well. @CMOMaharashtra @MumbaiPolice— Uttkarsh Chaturvedi (@uttkarsh311090) March 25, 2020
আসুন দেখে নেই এমনি কিছু ভাইরাল ভিডিও-
Social Plugin