![]() |
Pic source: Twitter |
বৃহস্পতিবার ৩২৮ দিন আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে কাটানোর পর কাজাখস্তানের ল্যান্ডিং সাইটে পৃথিবীর মাটিতে হাসিমুখে পা রাখলেন মার্কিন মহাকাশচারী ক্রিশ্চিয়ানা কোচ । সঙ্গে ছিলেন ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির নুকা পারমিটানো এবং রাশিয়ান স্পেস এজেন্সির আলেকজান্ডার সোভোস্তভ। ২০১৯-এর ১৪ মার্চ মহাকাশের উদ্দেশে যাত্রা করেছিলেন মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার মহাকাশচারী ক্রিশ্চিয়ানা কোচ। এদিন তিনজনে একসঙ্গে ৯.১২ জিএমটি-তে পৃথিবীতে ফিরে আসেন।
ক্রিশ্চিয়ানা বলেন, “এখন আমি একই সঙ্গে খুব খুশি এবং অভিভূত।” তিনি মাটিতে নামার পর অনেকক্ষন স্পেস সাটলেই বসেছিলেন। ততক্ষণে চেয়ারে উঠে হাতের মুঠোয় বাতাস ভরে উত্তেজনা প্রকাশে ব্যস্ত পারমিটানো। সোভোস্তেভ কোনও দিকে না তাকিয়ে আগেভাগে আপেলে কামড় দিলেন।
৪১-বছর বয়সী ক্রিশ্চিয়ানা কোচ পেশায় একজন ইঞ্জিনিয়র। মার্কিন মুলুকের মিশিগানে জন্ম কর্ম সবকিছুই। গত অক্টোবরেই প্রথম মহিলা হিসেবে নাসার সহযোগী জেসিকা মেয়ারের সঙ্গে মহাকাশে হেঁটেছেন ক্রিশ্চিয়ানা।
কাজাখস্তানের স্থানীয় বাসিন্দারা ঘোড়ার পিঠে করে তিন মহাকাশচারীর পৃথিবীতে ফেরা চাক্ষুস করতে আসেন। এই ঘটনায় রীতিমতো অবাক নাসার ধারা ভাষ্যকার রবি নাভিয়াস বলেন, “আমি কখনও এমনটা দেখিনি।”
কাজাখস্তান থেকে কারগান্ডা শহর হয়ে জার্মানির কোলন। তারপর হিউস্টনে নাসার সদর দপ্তরে পৌঁছাবেন ক্রিশ্চিয়ানা কোচ। সেখানেই তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা হবে।
সংবাদ একলব্য সংবাদটি সম্পাদনা করেনি, সরাসরি নিউজ সেন্ডিকেট থেকে সংগৃহীত।
Social Plugin