টেস্টে বিশ্বের এক নম্বর দল হিসেবে বছর শেষ করেছে বিরাট কোহলির ভারত। নতুন বছরে ভারতের সামনে থাকছে নানা চ্যালেঞ্জ। দেখে নেওয়া যাক এই বছরের ভারতীয় দলের ক্রীড়াসূচী- 

রবিবার থেকে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের মাধ্যমে বছর শুরু করছে ভারত। ৫ জানুয়ারি গুয়াহাটির বর্ষাপাড়া স্টেডিয়ামে, ৭ জানুয়ারি ইন্দোরের হোলকার স্টেডিয়ামে ও ১০ জানুয়ারি পুণের এমসিএ স্টেডিয়ামে হবে তিনটি টি-টোয়েন্টি।

এর পরই শুরু হচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। ১৪, ১৭ ও ১৯ জানুয়ারি তিনটি ওয়ানডে ম্যাচ হবে যথাক্রমে মুম্বই, রাজকোট ও বেঙ্গালুরুতে।


তার পরই ভারত রওনা দেবে নিউজিল্যান্ড সফরে। ২৪ ও ২৬ জানুয়ারি অকল্যান্ডের ইডেন পার্কে দুটি টি-টোয়েন্টি।  তারপর ২৯ জানুয়ারি, ৩১ জানুয়ারি ও ২ ফেব্রুয়ারি বাকি তিনটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ হবে যথাক্রমে হ্যামিলটনের সিডন পার্কে, ওয়েলিংটনের ওয়েস্টপ্যাক স্টেডিয়াম ও মাউন্ট মাউনগানুইয়ের বে ওভালে। ৫, ৮ ও ১১ ফেব্রুয়ারি চলবে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। ২১ ফেব্রুয়ারি ওয়েলিংটনের ওয়েস্টপ্যাক স্টেডিয়ামে ও ২৯ ফেব্রুয়ারি ক্রাইস্টচার্চের হ্যাগলি ওভালে প্রথম ও দ্বিতীয় টেস্ট।

এর পর ভারতে আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ১২, ১৫ ও ১৮ মার্চ যথাক্রমে ধর্মশালার হিমাচলপ্রদেশ ক্রিকেট সংস্থার স্টেডিয়াম, লখনউয়ের অটলবিহারী বাজপেয়ী স্টেডিয়াম ও কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে তিনটি একদিনের ম্যাচ খেলবে তারা।

এর পর ২৮ মার্চ থেকে শুরু ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ। যা চলবে ২৪ মে পর্যন্ত।

জুলাইয়ে সম্ভবত তিনটি ওয়ানডে ও তিনটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলতে শ্রীলঙ্কা সফরে যাবে ভারত যার তারিখ এখনও ঠিক হয়নি। সেপ্টেম্বরে রয়েছে এশিয়া কাপ। যা পাকিস্তানে হওয়ার কথা। ফলে, ভারতের অংশগ্রহণ নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। 

সেপ্টেম্বর-অক্টোবরেই ইংল্যান্ড আসছে ভারতে। সীমিত ওভারের সিরিজ খেলবে তারা। অক্টোবর-নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়ায় রয়েছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এই ট্রফি হাতে তোলার জন্য মুখিয়ে রয়েছে টিম ইন্ডিয়া। তার পরই শুরু ভারতের অস্ট্রেলিয়া সফর। সেই সফরে চার টেস্ট ও তিনটি ওয়ানডে খেলবে ভারত। চার টেস্টের মধ্যে একটি গোলাপি বলের টেস্টও হতে পারে।