স্পর্শ একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা যার পথ চলার শুরুটা ২০১৮ তে । মানুষের পাশে মানুষের সাথে থাকার অঙ্গীকার নিয়ে স্পর্শের পথ চলা। মানুষের সাথে থাকার জন্য সারা বছরের জন্য খুজে নিয়েছে একাধিক পথ।
স্পর্শের তালিকায় থাকে-অসহায় মানুষের কাছে শীতের উষ্ণ স্পর্শ দিতে নতুন কম্বল ,চাদর প্রদান। থাকে রক্ত দান, প্রচন্ড গরমে একটু তৃষ্ণা নিবেদনের জন্য ঠান্ডা জল, থাকে বর্ষায় বৃক্ষরোপন, বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে যে পুরোনো বস্ত্র,বাচ্চাদের পোশাক ও খেলনা স্পর্শের কাছে যা জমা দিয়ে যায় স্পর্শ তা পৌঁছে দেয় ইটভাটার শ্রমিকদের পরিবারের কাছে।
স্পর্শ পুজোয় বা ঈদে স্বপ্ন হারানো মানুষ গুলির হাতে তুলে দেয় নতুন বস্ত্র। বিজয়ার দিন স্পর্শ থাকে তাদের কাছে যারা দীর্ঘ জীবনকষ্টকে জয় করে সন্তানদের মানুষ করে আজ বৃদ্ধাশ্রমে। বড়ো দিনে স্পর্শ থাকে তাদের কাছে যারা জন্মের পর বাচার জন্য লড়াই করছে সেই মানসিক প্রতিবন্ধী বাচ্চাদের কাছে।
এই বছর শীতে ২৯ শে ডিসেম্বর ২০১৯ প্রথম পর্বে স্পর্শ পৌঁছে গেছিলো স্পর্শের উষ্ণ স্পর্শ দিয়ে বেথুয়াডহরী বামুনডাঙা গ্রামে ৬০ পরিবারের হাতে নতুন কম্বল ও চাদর তুলে দিতে এবং সেই সাথে ১১০টি শিশুর হাতে মিষ্টি পাউরুটি তুলে দিতে।
দ্বিতীয় পর্বে ৫ই আগস্ট স্পর্শ পৌঁছে গেছিলো কৃষ্ণনগর রোড স্টেশন রেল কলোনি তে ৩০ টি পরিবারের হাতে কম্বল তুলে দিতে।
এককথায় স্পর্শ সমাজের প্রতিটি সাধারণ মানুষের কষ্টে পাশে থাকার অঙ্গীকার নিয়ে পথ চলছে।
স্পর্শের তালিকায় থাকে-অসহায় মানুষের কাছে শীতের উষ্ণ স্পর্শ দিতে নতুন কম্বল ,চাদর প্রদান। থাকে রক্ত দান, প্রচন্ড গরমে একটু তৃষ্ণা নিবেদনের জন্য ঠান্ডা জল, থাকে বর্ষায় বৃক্ষরোপন, বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে যে পুরোনো বস্ত্র,বাচ্চাদের পোশাক ও খেলনা স্পর্শের কাছে যা জমা দিয়ে যায় স্পর্শ তা পৌঁছে দেয় ইটভাটার শ্রমিকদের পরিবারের কাছে।
স্পর্শ পুজোয় বা ঈদে স্বপ্ন হারানো মানুষ গুলির হাতে তুলে দেয় নতুন বস্ত্র। বিজয়ার দিন স্পর্শ থাকে তাদের কাছে যারা দীর্ঘ জীবনকষ্টকে জয় করে সন্তানদের মানুষ করে আজ বৃদ্ধাশ্রমে। বড়ো দিনে স্পর্শ থাকে তাদের কাছে যারা জন্মের পর বাচার জন্য লড়াই করছে সেই মানসিক প্রতিবন্ধী বাচ্চাদের কাছে।
এই বছর শীতে ২৯ শে ডিসেম্বর ২০১৯ প্রথম পর্বে স্পর্শ পৌঁছে গেছিলো স্পর্শের উষ্ণ স্পর্শ দিয়ে বেথুয়াডহরী বামুনডাঙা গ্রামে ৬০ পরিবারের হাতে নতুন কম্বল ও চাদর তুলে দিতে এবং সেই সাথে ১১০টি শিশুর হাতে মিষ্টি পাউরুটি তুলে দিতে।
দ্বিতীয় পর্বে ৫ই আগস্ট স্পর্শ পৌঁছে গেছিলো কৃষ্ণনগর রোড স্টেশন রেল কলোনি তে ৩০ টি পরিবারের হাতে কম্বল তুলে দিতে।
এককথায় স্পর্শ সমাজের প্রতিটি সাধারণ মানুষের কষ্টে পাশে থাকার অঙ্গীকার নিয়ে পথ চলছে।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊