আজ সকাল ১১ টা নাগাদ রসমন্তা পঞ্চম বার্ষিকি বিদ্যালয়ের কাছে এই সাদা রঙের পেঁচা উদ্ধার করে দুই স্কুল পড়ুয়া। কাকের হাত থেকে উদ্ধার করে রসমন্তা স্কুলে নিয়ে আসলে, বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে শিক্ষিকা রিনা সাহা বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগ করেন। শিক্ষিকা রিনা সাহা বলেন- "নয়ারহাট বিদ্যালয়ের দুই ছাত্র প্রথমে এই পেঁচাটিকে উদ্ধার করে। তারপর আমাদের বিদ্যালয়ের ছাত্ররা আমাদের সেই খবর দেওয়া মাত্র আমরা পেঁচাটির যাতে কোন ক্ষতি না হয়, তাই বিদ্যালয়ে নিয়ে এসে বনদপ্তরের সাথে যোগাযোগ করি।"
দিনহাটা ডি সি ডি ও এর কর্নধার রতন সাহা বিদ্যালয়ে গিয়ে পেঁচাটিকে উদ্ধার করে নিয়ে আসেন। সমাজকর্মি রতন সাহা জানান- "খবর পাওয়া মাত্র আমি বনদপ্তরের সাথে যোগাযোগ করি। যাতে এই বিরল প্রজাতির পেঁচাটির কোন ক্ষতি না হয় তাই দ্রুত ঘটস্থলে পৌঁছে পেঁচাটিকে নিয়ে এসে বনদপ্তরের হাতে দিয়ে দেব। কোচবিহার বনদপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, অন্য কাজে ব্যস্ত থাকার তারা এখন আসতে পারছে না, বিকাল নাগাদ তারা আমার কাছ থেকে সংগ্রহ করে নিয়ে যাবে।"
অপর আর এক সমাজ কর্মি বাবাই দাস জানান- " এর আগেও আমরা বাবুপাড়াতে এবং শীতলাবাড়িতে বিরল প্রজাতির পেঁচা উদ্ধার করে বনদপ্তরের হাতে তুলে দিয়েছিলাম । আমাদের সংস্থা DCDO এই ধরণের কাজে সব সময় উদ্যোগী।"
শিক্ষক ও পরিবেশ প্রেমি শিবশঙ্কর সাহা বলেন 'গোসানামারিতে ২ বছর আগে এমন পেঁচা দেখা গিয়েছিলো। এটি ইস্টার্ন বার্ন আউল প্রজাতির। দাক্ষিনাত্য মালভূমি এলাকায় দেখা যায়। সম্ভবত উইন্টার মাইগ্রেশনের জন্য এখানে চলে এসেছে।"
অপর আর এক সমাজ কর্মি বাবাই দাস জানান- " এর আগেও আমরা বাবুপাড়াতে এবং শীতলাবাড়িতে বিরল প্রজাতির পেঁচা উদ্ধার করে বনদপ্তরের হাতে তুলে দিয়েছিলাম । আমাদের সংস্থা DCDO এই ধরণের কাজে সব সময় উদ্যোগী।"
শিক্ষক ও পরিবেশ প্রেমি শিবশঙ্কর সাহা বলেন 'গোসানামারিতে ২ বছর আগে এমন পেঁচা দেখা গিয়েছিলো। এটি ইস্টার্ন বার্ন আউল প্রজাতির। দাক্ষিনাত্য মালভূমি এলাকায় দেখা যায়। সম্ভবত উইন্টার মাইগ্রেশনের জন্য এখানে চলে এসেছে।"
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊