CAA এর বিরুদ্ধে দেশব্যাপী সহিংস বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ছে ধীরে ধীরে, একের পর এক মহল বিরোধীতায় সামিল হচ্ছে। মুঠোফোনের ব্যবহারে খুব সহজেই দেশ থেকে বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ছে সেইসব অপ্রিতীকর হিংসার ছবি, ঘটনা। এছাড়াও, প্রতিবাদ করার ক্ষেত্রেও মানুষ খুব সহজেই বেছে নিয়ে থাকে সামাজিক মাধ্যমে।
CAA-এর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ যাতে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ছড়িয়ে না পড়ে, তার জন্যই প্রায়ই ইন্টারনেট ও মোবাইল পরিষেবা বন্ধ করে দিয়ে থাকে পুলিশ-প্রশাসন। দিল্লী থেকে শুরু করে জম্মু কাশ্মীর, উত্তরপ্রদেশ, বাংলা বিংহার আসামেও বন্ধ রাখা হয়েছিল ইন্টারনেট। প্রতিবাদ-বিক্ষোভের জেরে ইন্টারনেটের বন্ধ করার ক্ষেত্রে বিশ্বে লজ্জাজনক অবস্থান ভারতের।
CAA-এর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ যাতে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ছড়িয়ে না পড়ে, তার জন্যই প্রায়ই ইন্টারনেট ও মোবাইল পরিষেবা বন্ধ করে দিয়ে থাকে পুলিশ-প্রশাসন। দিল্লী থেকে শুরু করে জম্মু কাশ্মীর, উত্তরপ্রদেশ, বাংলা বিংহার আসামেও বন্ধ রাখা হয়েছিল ইন্টারনেট। প্রতিবাদ-বিক্ষোভের জেরে ইন্টারনেটের বন্ধ করার ক্ষেত্রে বিশ্বে লজ্জাজনক অবস্থান ভারতের।
Access Now-এর রিপোর্ট বলছে, ২০১৮-তে ইন্টারনট বন্ধ রাখায় বিশ্বে শীর্ষেস্থানে।
সফ্টওয়ার ফ্রিডম ও ল সেন্টার (SLFC)-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১২-র জানুয়ারি থেকে ভারতের মোট ৩৭৩টি ইন্টারনেট বন্ধ রাখার ঘটনা ঘটেছে।
২০১২ থেকে এখন পর্যন্ত সরকারের তরফ থেকে ১৮০ বারের বেশি ইন্টারনেট বন্ধ রাখার নির্দেশ জারি করা হয়েছে জম্মু কাশ্মীরে।
Access Now-এর রিপোর্টে এমনো দাবি করা হয়েছে, শুধু আইনশৃঙ্খলা কারণে নয়, রাজস্থানে পরীক্ষার সময় টুকলি রুখতেও বন্ধ রাখা হয়েছিল ইন্টারনেট।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊