বৃহত্তর গ্র্যাজুয়েট টিচারস এসোসিয়েশান একটি অরাজনৈতিক শিক্ষক সংগঠন। জন্মলগ্ন থেকেই টিচারদের বিভিন্ন দাবীদাওয়া বিশেষ করে গ্র্যাজুয়েট টিচারদের টিজিটি স্কেল নিয়ে আইনগত ও নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে আন্দোলন করে আসছে। শেষ বার তার কলকাতার শহীদ মিনারের পাদদেশে তিন দিনের ধর্না ও বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করেছিল।
এর পর বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ কর্মসুচী ও ডি আই ডেপুটেশন এর মাধমে তাদের আন্দোল জারী রেখেছে। ঠিক তেমনি আজ বিজিটিএ মালদা জেলা কমিটির উদ্যোগে মালদা শহরের বৃন্দবনী মুক্ত মঞ্চে এক বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এই সমাবেশের মুল দাবীগুলি ছিল---(১) পশ্চিম বঙ্গের 'পাশ' টিচারদের ট্রেন্ডভ গ্র্যাজুয়েট টিচারের মর্যাদা দিয়ে তাদের জন্য নির্ধারিত পে স্কেল (৯০০০-৪০৫০০ ও গ্রেড পে ৪৬০০) ধরে ২০০৬ থেকে নোশানাল বেনিফিট সহ ফিটমেন্ট দিতে হবে এই পে কমিশনেই। (২). সরকারী স্কুল, কলেজ ও সরকাররী কর্মচারীদের ন্যায় গভঃ এইডেড /স্পনসরড স্কুল ও মাদ্রাসা টিচারদের কেরিয়ার এডভ্যান্সমেন্ট স্কিম (৮-১৬-২৫) এর সুবিধা দিতে হবে। (৩) কন্ট্রোল অফ এক্সপেন্ডিচার অ্যাক্ট বাতিল করতে হবে।
বিক্ষোভ সমাবেশ অংশ গ্রহন করেন মালদা জেলার প্রায় ছয় শতাধিক গ্র্যাজুয়েট টিচার। সমাবেশের শেষে শুরু হয় মিছিল। ঐ মিছিল আর আই সি, ইংরেজ বাজার থানা,রাজ হোটেল মোড় হয়ে ফোয়ারা মোড় অতিক্রম করে সোজা পৌঁছায় ডি আই আফিস।
সেখানে তারা মাননীয় মালদা জেলা ডি. আই. (মাধ্যমিক) কে ডেপুটেশন দেন। বিজিটিএ মালদা জেলা কমিটির পক্ষে শিক্ষক কিশোর রায় জানিয়েছেন," ডি আই সাহেব আমাদের দাবীগুলির প্রতি যথেষ্ট সহানুভূতি দেখিয়েছেন। তিনি কথা দিয়েছেন আমাদের দাবীপত্র উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে তিনি জানাবেন।" এই প্রসঙ্গে কিশোর বাবু আরো বলেন বিজিটিএ টিজিটি সংক্রান্ত দাবী পুরন করার জন্য যতদুর যেতে হয় যাবে। মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী আমাদের সাথে বৈঠকে জানিয়েছেন যে আমাদের দাবী গুলি "under process", কিন্তু আমরা খাতায় কলমে আমাদের দাবী পুরন না হওয়া পর্যন্ত পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব, যদিও আমরা শিক্ষা মন্ত্রীর আশ্বাস কে স্বাগত জানিয়েছি।"
বৃহত্তর গ্র্যাজুয়েট টিচারস এসোসিয়েশান এর সাধারণ সম্পাদক শ্রী সৌরেন ভট্টাচার্য কে ফোনে ধরা হলে তিনি বলেন, আমরা অরাজনৈতিক হলেও গনতন্ত্রে বিশ্বাসী, এবং আইনের উপর ও আমাদের অগাধ আস্থা আছে। আমরা বিশ্বাস করি আমাদের ন্যায্য দাবী শিক্ষা মন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি মত সরকার মেনে নেবে। আর তা না হলে আমরা এমন আন্দোলনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি যা পশ্চিম বঙ্গ ইতিপূর্বে কোন দিন দেখেনি।"
এর পর বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ কর্মসুচী ও ডি আই ডেপুটেশন এর মাধমে তাদের আন্দোল জারী রেখেছে। ঠিক তেমনি আজ বিজিটিএ মালদা জেলা কমিটির উদ্যোগে মালদা শহরের বৃন্দবনী মুক্ত মঞ্চে এক বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এই সমাবেশের মুল দাবীগুলি ছিল---(১) পশ্চিম বঙ্গের 'পাশ' টিচারদের ট্রেন্ডভ গ্র্যাজুয়েট টিচারের মর্যাদা দিয়ে তাদের জন্য নির্ধারিত পে স্কেল (৯০০০-৪০৫০০ ও গ্রেড পে ৪৬০০) ধরে ২০০৬ থেকে নোশানাল বেনিফিট সহ ফিটমেন্ট দিতে হবে এই পে কমিশনেই। (২). সরকারী স্কুল, কলেজ ও সরকাররী কর্মচারীদের ন্যায় গভঃ এইডেড /স্পনসরড স্কুল ও মাদ্রাসা টিচারদের কেরিয়ার এডভ্যান্সমেন্ট স্কিম (৮-১৬-২৫) এর সুবিধা দিতে হবে। (৩) কন্ট্রোল অফ এক্সপেন্ডিচার অ্যাক্ট বাতিল করতে হবে।
বিক্ষোভ সমাবেশ অংশ গ্রহন করেন মালদা জেলার প্রায় ছয় শতাধিক গ্র্যাজুয়েট টিচার। সমাবেশের শেষে শুরু হয় মিছিল। ঐ মিছিল আর আই সি, ইংরেজ বাজার থানা,রাজ হোটেল মোড় হয়ে ফোয়ারা মোড় অতিক্রম করে সোজা পৌঁছায় ডি আই আফিস।
সেখানে তারা মাননীয় মালদা জেলা ডি. আই. (মাধ্যমিক) কে ডেপুটেশন দেন। বিজিটিএ মালদা জেলা কমিটির পক্ষে শিক্ষক কিশোর রায় জানিয়েছেন," ডি আই সাহেব আমাদের দাবীগুলির প্রতি যথেষ্ট সহানুভূতি দেখিয়েছেন। তিনি কথা দিয়েছেন আমাদের দাবীপত্র উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে তিনি জানাবেন।" এই প্রসঙ্গে কিশোর বাবু আরো বলেন বিজিটিএ টিজিটি সংক্রান্ত দাবী পুরন করার জন্য যতদুর যেতে হয় যাবে। মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী আমাদের সাথে বৈঠকে জানিয়েছেন যে আমাদের দাবী গুলি "under process", কিন্তু আমরা খাতায় কলমে আমাদের দাবী পুরন না হওয়া পর্যন্ত পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব, যদিও আমরা শিক্ষা মন্ত্রীর আশ্বাস কে স্বাগত জানিয়েছি।"
বৃহত্তর গ্র্যাজুয়েট টিচারস এসোসিয়েশান এর সাধারণ সম্পাদক শ্রী সৌরেন ভট্টাচার্য কে ফোনে ধরা হলে তিনি বলেন, আমরা অরাজনৈতিক হলেও গনতন্ত্রে বিশ্বাসী, এবং আইনের উপর ও আমাদের অগাধ আস্থা আছে। আমরা বিশ্বাস করি আমাদের ন্যায্য দাবী শিক্ষা মন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি মত সরকার মেনে নেবে। আর তা না হলে আমরা এমন আন্দোলনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি যা পশ্চিম বঙ্গ ইতিপূর্বে কোন দিন দেখেনি।"
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊