সমাবেশের শেষ হুগলী জেলা ডি আই কে ডেপুটেশন ও দেন তারা। বিজিটিএ'র দাবী এই বিক্ষোভ সমাবেশ ও ডি আই ডেপুটেশনে চার শতাধিক গ্র্যাজুয়েট টিচার সামিল হয়েছিলেন। বিজিটিএ হুগলী জেলা নেতৃত্বের পাশাপাশি প্রত্যন্ত এলাকা থেকে যে সমস্ত গ্র্যাজুয়েট টিচার রা সমাবেশে বক্তৃতা রাখেন তারা প্রত্যেকেই ওয়েব বেসড স্টাফ প্যাটার্ন এর বিরুদ্ধে যেমন ক্ষোভে ফেটে পড়েন তেমনি পে ঘোষিত কমিশনে টিজিটি স্কেল অন্তর্ভূক্তি করণের দাবী জানান।
সমবেত ভাবে স্লোগান দিতে দিতে তারা ডি আই অফিস পর্যন্ত যান। এবং ডি আই এর হাতে দাবী পত্র তুলে দেন। বিজিটিএ হুগলী জেলা কমিটির সম্পাদক চিন্ময় ঘোষ ও সহ সম্পাদক অজয় দেব নাথ বিষ্ময় প্রকাশ করে বলেন,"সরকার আর কতদিন গ্র্যাজুয়েট টিচারদের বঞ্চিত করবে! সরকারের বেপরোয়া মনোভাবের জন্য আজ আমারা হাই কোর্টের রায় পেয়ে ও টিজিটি স্কেল থেকে বঞ্চিত। আমরা বিজিটিয়ান রা আর চুপচাপ বসে থাকব না। তাই আদালতের পাশাপাশি গনতান্ত্রিক পদ্ধতিতে আমরা আমাদের জেলার ডি আই কে ডেপুটেশন সহকারে দাবীপত্র জমা দিলাম। স্কুল গুলিতে পরীক্ষা পর্ব মিটলে বিজিটিএ গন-শিক্ষক-অভ্যুত্থান ঘটাবে।"
জেলা কমিটির সভানেত্রী ও রাজ্য কমিটির সদস্যা চম্পা মন্ডল বলেন, " সরকারের গোঁয়ার্তুমির জন্য পশ্চিম বঙ্গের টিচার রা আজ ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত। আজ সহকর্মী একজন প্যারা টিচার আন্দোলনরত অবস্থায় মারা ও গেলেন,তবু সরকারে কোন হেলদোল নেই! নভেম্বরের মধ্যে টিজিটি স্কেল ঘোষণা না হলে বিজিটিএ প্যারা টিচারদের চেয়ে আরো ভয়ঙ্কর আন্দোলনের পরিকল্পনা করে রেখেছে।" চম্পা ম্যাডাম আরো বলেন টিজিটি না পেলে২০২১ শে বিজিটিএ ভোটের অংকে বুঝিয়ে দেবে গ্র্যাজুয়েট টিচারদের সংখ্যাটা ঠিক কত! তবে এটাও ঠিক আমরা কারুর বিরোধিতা করতে নামিনি, নেমেছি নিজেদের হকের পাওনা বুঝে নিতে। সরকার যত তাড়াতাড়ি এটা বুঝবে ততই মঙ্গল!"
নিয়মিত আপডেট পেতে নজর রাখুন আমাদের ফেসবুক পেজে -
like our facebook page for more update
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊