সংবাদ একলব্য, দিনহাটা:
সমগ্র কোচবিহার জেলা জুরে চলছে ঠাকুর শ্রী শ্রী অনুকূল চন্দ্রের দীক্ষা প্রদান অনুষ্ঠান। প্রত্যন্ত গ্রামে গ্রামে ঘুরে ঘুরে এই সৎ নাম বিতরনের মধ্য দিয়ে সামাজিক ও মানবিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের দিনে মানুষকে ঈশ্বরমূখী করে তুলতেই এই দীক্ষা প্রদান অনুষ্ঠান বলে বালিকা বড়শাকদল অঞ্চলের কয়েক জন গুরুভাই অলোক বর্মন , হারান চন্দ্র বর্মন ও মৃদুল আর্য মহাশয়গন জানান।
শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র (১৪ই সেপ্টেম্বর, ১৮৮৮- ২৬শে জানুয়ারি, ১৯৬৯) বাঙালি ধর্মগুরু। তিনি সৎসঙ্গ নামক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ।তিনি ব্রিটিশ ভারতের বঙ্গ প্রদেশের পাবনা জেলার হিমায়তপুরে জন্মগ্রহণ করেন, যা বর্তমানে বাংলাদেশের অন্তর্গত। মূলতঃ স্বাবলম্বন ও পরনির্ভরশীলতা ত্যাগের দীক্ষা অনুকূলচন্দ্রের সৎসঙ্গ আশ্রমের আদর্শ।অনেকে তাকে ভগবান মানেন আর সে জন্যই সনাতন ধর্মে অনেকে ঈশ্বরে বিশ্বাসী।
তিনি দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে বহুবিধ নির্দেশ দান করেছেন। তিনি ধর্ম, অর্থ, কর্ম, পরমার্থ, অধ্যাত্ম, রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি, বিজ্ঞান, শিক্ষা, বিবাহ, কৃষি, শিল্পকলা, বাণিজ্য, বৃত্তি, অতীত ও বর্তমান ভবিষ্যৎ সবকিছুকে সমন্বয়-সূত্রে সংগ্রথিত করে পূর্ণাঙ্গ জীবনদর্শন তাঁর অমৃতবাণীনিচয়ের মধ্য দিয়ে প্রকাশ করেছেন। একজন পাঞ্জাবী এস আর পি মাননীয় গুরনাম সিং জানান-
তিনি দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে বহুবিধ নির্দেশ দান করেছেন। তিনি ধর্ম, অর্থ, কর্ম, পরমার্থ, অধ্যাত্ম, রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি, বিজ্ঞান, শিক্ষা, বিবাহ, কৃষি, শিল্পকলা, বাণিজ্য, বৃত্তি, অতীত ও বর্তমান ভবিষ্যৎ সবকিছুকে সমন্বয়-সূত্রে সংগ্রথিত করে পূর্ণাঙ্গ জীবনদর্শন তাঁর অমৃতবাণীনিচয়ের মধ্য দিয়ে প্রকাশ করেছেন। একজন পাঞ্জাবী এস আর পি মাননীয় গুরনাম সিং জানান-
0 মন্তব্যসমূহ
thanks