আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন
আমাদের ফেসবুক পেজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন
অমিত সরকার:শুনলে অবাক হবেন ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট বা কোন যুক্তরাষ্ট্রীয় দেশের সুপ্রিম কোর্ট নয় এবার ফেসবুক খুলতে চলেছে তার নিজস্ব সুপ্রিম কোর্ট
কীভাবে নিয়ন্ত্রিত হবে? ফেসবুকের মাধ্যমে কিভাবে মানুষের সমস্যাকে আরো সহজ থেকে সহজতর করা যাবে সেদিকের কথা মাথায় রেখে মার্ক জুকারবার্গের কল্পনাকে বাস্তব রূপ দেওয়ার দিকেই এগিয়ে চলছে তার টিম
ফেসবুকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তাদের তৈরি প্যানেলের মূল কাজ হবে ফেসবুকের কনটেন্ট সিদ্ধান্তের বিষয়গুলো পর্যালোচনা করা। প্রয়োজন পড়লে ফেসবুকের সিদ্ধান্ত বদলে দেওয়া। ফেসবুকের বাইরে স্বাধীন কর্তৃপক্ষ হিসেবে কাজ করা।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২০ সালে ফেসবুকের বিশেষ এ প্যানেল প্রথম শুনানি করবে। বিতর্কিত উপাদান ও নতুন নীতিতে প্রভাব–সংক্রান্ত বিভিন্ন সিদ্ধান্ত ঘুরিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা থাকবে এ প্যানেলের কাছে।
এ ধারণাটিকে ‘ফেসবুকের সুপ্রিম কোর্ট’ বা ফেসবুকে সর্বোচ্চ আদালত বলা হচ্ছে। বিশ্বের ৪০ জন সদস্যকে নিয়ে এ প্যানেল তৈরি হবে। তবে প্রাথমিকভাবে এর সদস্যসংখ্যা কম থাকবে।
অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ রিসার্চ ফেলো বার্নি হোগান বলেছেন, ফেসবুকের কোনো আদালত নেই। সেখানে শুধু সংখ্যাগরিষ্ঠ শেয়ারহোল্ডার বা মার্ক জাকারবার্গের ভোট প্রাধান্য পায়। ফেসবুকের সর্বোচ্চ আদালত নাগরিকদের কোনো দায়িত্ব ছাড়াই প্রকৃত বিচারিক অনুশীলনের সব আড়ম্বরপূর্ণ পরিস্থিতি সৃষ্টি করবে।মার্ক জাকারবার্গ বলেছেন, ‘প্রতিদিন আমাদের নীতিমালা প্রয়োগ করার পাশাপাশি প্রতি সপ্তাহে লাখ লাখ সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকি।
তবে আমি মনে করি না, আমাদের মতো প্রাইভেট কোম্পানিগুলো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিজেরা নিতে পারি।’
আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন
আমাদের ফেসবুক পেজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন
আমাদের ফেসবুক পেজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন
অমিত সরকার:শুনলে অবাক হবেন ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট বা কোন যুক্তরাষ্ট্রীয় দেশের সুপ্রিম কোর্ট নয় এবার ফেসবুক খুলতে চলেছে তার নিজস্ব সুপ্রিম কোর্ট
কীভাবে নিয়ন্ত্রিত হবে? ফেসবুকের মাধ্যমে কিভাবে মানুষের সমস্যাকে আরো সহজ থেকে সহজতর করা যাবে সেদিকের কথা মাথায় রেখে মার্ক জুকারবার্গের কল্পনাকে বাস্তব রূপ দেওয়ার দিকেই এগিয়ে চলছে তার টিম
ফেসবুকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তাদের তৈরি প্যানেলের মূল কাজ হবে ফেসবুকের কনটেন্ট সিদ্ধান্তের বিষয়গুলো পর্যালোচনা করা। প্রয়োজন পড়লে ফেসবুকের সিদ্ধান্ত বদলে দেওয়া। ফেসবুকের বাইরে স্বাধীন কর্তৃপক্ষ হিসেবে কাজ করা।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২০ সালে ফেসবুকের বিশেষ এ প্যানেল প্রথম শুনানি করবে। বিতর্কিত উপাদান ও নতুন নীতিতে প্রভাব–সংক্রান্ত বিভিন্ন সিদ্ধান্ত ঘুরিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা থাকবে এ প্যানেলের কাছে।
এ ধারণাটিকে ‘ফেসবুকের সুপ্রিম কোর্ট’ বা ফেসবুকে সর্বোচ্চ আদালত বলা হচ্ছে। বিশ্বের ৪০ জন সদস্যকে নিয়ে এ প্যানেল তৈরি হবে। তবে প্রাথমিকভাবে এর সদস্যসংখ্যা কম থাকবে।
অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ রিসার্চ ফেলো বার্নি হোগান বলেছেন, ফেসবুকের কোনো আদালত নেই। সেখানে শুধু সংখ্যাগরিষ্ঠ শেয়ারহোল্ডার বা মার্ক জাকারবার্গের ভোট প্রাধান্য পায়। ফেসবুকের সর্বোচ্চ আদালত নাগরিকদের কোনো দায়িত্ব ছাড়াই প্রকৃত বিচারিক অনুশীলনের সব আড়ম্বরপূর্ণ পরিস্থিতি সৃষ্টি করবে।মার্ক জাকারবার্গ বলেছেন, ‘প্রতিদিন আমাদের নীতিমালা প্রয়োগ করার পাশাপাশি প্রতি সপ্তাহে লাখ লাখ সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকি।
তবে আমি মনে করি না, আমাদের মতো প্রাইভেট কোম্পানিগুলো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিজেরা নিতে পারি।’
আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন
আমাদের ফেসবুক পেজে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊