আরিফ হোসেন, ২৭শে সেপ্টেম্বর: ক্রমাগত শিশু শুরু করে শুরু থেকে। ধীরে ধীরে বড়ো হতে থাকে পরিবর্তন হয় অনেক কিছু। কোন বাবা মা না চায় তার শিশুটি হোক সুবুদ্ধি সম্পন্ন, মেধাবী ও কর্মপ্রেমী। আমাদের অবজারবেশন অনবরত চলে শিক্ষা নিয়ে, শিক্ষার সাথে এগোতে আমরা এখন সবাই সচেতন। বিভিন্ন নামিদামি বিদ্যালয়ে প্রচুর খরচ করে পড়াই শিশুকে সুশিক্ষিত করার লক্ষ্যে। যেমন দরকার মেধার তেমন হাতের লেখা পরিস্কার হোক সেটা আমরা সবাই চাই। আবার যে বাচ্চারা অঙ্কন শেখে সেই বাচ্চার হাতের লেখা সুন্দর হয়।
আজকালের অভিভাবক অভিভাবিকারা শিশুর হাতের লেখা নিয়ে যথেষ্ট সজাগ। সঙ্গে শিক্ষক শিক্ষিকারাও চেষ্ঠা চালিয়ে যায় হাতের লেখা সুন্দর করার। তবে এরজন্য যে পন্থা দেখা যায়, তা হল বেশি করে লেখা। তা অবশ্যই ভুল। কখনো কখনো শিশুরা তাড়াতাড়ি কাজ সেড়ে খেলতে যেতে বা কার্টুন দেখার তালে দ্রুত শেষ করতে গিয়ে লেখা ভালোর থেকে খারাপ করে লেখে ফেলে । যা হাতের লেখা সুন্দর ও পরিস্কার রাখতে পুরোপুরি ব্যর্থ। তবে হাতের লেখা সুন্দর ও পরিস্কার করতে করবেন কি?
১। উন্নত ও গুনমান সম্পন্ন খাতার ব্যবহার করা জরুরী।
২। কলম হলে ভালো মানের আর পেনসিল হলে ভালোমানের পেনসিল ভালোভাবে আগা সূঁচালো করে নিতে হবে।
৩। প্রত্যেকটা অক্ষর প্রথম থেকেই সঠিক ভাবে লেখাতে হবে।
৪। তাড়াহুড়ো না করে সেপটা আগে সঠিক ভাবে হাতে ধরান।
৫। ধীরে ধীরে একই অক্ষর বারবার লেখান।
৬। দ্রুত লেখা শেষ না করিয়ে সঠিকভাবে লেখান।
৭। বাচ্চা অমনোযোগী হলে কিছুটা সময় বিরতি দিন।
৮। শিশুকে পড়াশুনায় আগ্রহী করে তুলুন।
৯। বেশি লিখে লাভ হবে না। তাতে শিশু অধৈর্য হয়ে পড়ে। তাই অক্ষর গুলো পরিবর্তন করে লেখান।
১০। একঘেয়ামী যেন না লাগে সেই দিকটা নজর দিন।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊