সংবাদ একলব্য, ২২আগষ্টঃ রাজ্যের বিভিন্ন কলেজে পার্টটাইম, চুক্তি ভিত্তিক পূর্ণ সময়ের শিক্ষক ও অতিথি শিক্ষক এই তিন ধরনের নামে তারা কলেজে পড়ান। এই তিন ধরনের পদ তুলে দিয়ে ওই সব শিক্ষক শিক্ষিকাদের এবার " স্টেট এডেড কলেজ টিচার " (SACT) বলে গত সোমবার ঘোষনা করেছেন রাজ্যের মাননীয়া মূখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। বিষয়টি ঘোষনা হওয়ার পর থেকেই গোটা রাজ্য জুড়েই জোট বেঁধে আন্দোলনে সামিল হয়েছেন রাজ্যের উচ্চ শিক্ষিত চাকুরি প্রার্থীরা। আন্দোলনের ঢেউ আছরে পড়লো কোচবিহারেও।
আজ দুপুর ১২ টায় কোচবিহার পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-গবেষক সকলে বিক্ষোভে ফেটেপড়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠরত ছাত্র ছাত্রী, গবেষকরা সরকারের এই তুঘলকি ব্যবস্থার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে মিছিল করে কোচবিহার স্টেশন চৌপথীতে পথ অবরোধ করে এবং সেখান থেকে পুনরায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টারের কাছে স্মারকপত্র প্রদান করে । ছাত্র ছাত্রীদের অভিযোগ, বছরের পর বছর সরকার এই অতিথি শিক্ষকদের ঘাড়ের ওপর ভর করেই কলেজ গুলিতে শিক্ষা ব্যবস্থা টিকিয়ে রেখেছে। সরকার দ্বারা অতিথি শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত অবশ্যই গ্রহণযোগ্য । কিন্তু " স্টেট এডেড কলেজ টিচার " (SACT) পদকে স্থায়ী ভাবে নিয়োগ শুধুই অসাংবিধানিক নয় এটা লক্ষ লক্ষ ছাত্র ছাত্রীদের সাথে ঘোরতর অবিচার।
আজ দুপুর ১২ টায় কোচবিহার পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-গবেষক সকলে বিক্ষোভে ফেটেপড়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠরত ছাত্র ছাত্রী, গবেষকরা সরকারের এই তুঘলকি ব্যবস্থার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে মিছিল করে কোচবিহার স্টেশন চৌপথীতে পথ অবরোধ করে এবং সেখান থেকে পুনরায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টারের কাছে স্মারকপত্র প্রদান করে । ছাত্র ছাত্রীদের অভিযোগ, বছরের পর বছর সরকার এই অতিথি শিক্ষকদের ঘাড়ের ওপর ভর করেই কলেজ গুলিতে শিক্ষা ব্যবস্থা টিকিয়ে রেখেছে। সরকার দ্বারা অতিথি শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত অবশ্যই গ্রহণযোগ্য । কিন্তু " স্টেট এডেড কলেজ টিচার " (SACT) পদকে স্থায়ী ভাবে নিয়োগ শুধুই অসাংবিধানিক নয় এটা লক্ষ লক্ষ ছাত্র ছাত্রীদের সাথে ঘোরতর অবিচার।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিওতে-
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊