শান্তিনিকেতনে বিশেষ উপাসনার মধ্য দিয়ে বাংলা নববর্ষকে স্বাগত
ভোরে বৈতালিক, সকাল সাতটায় মন্দিরে বৈদিক মন্ত্র পাঠ ও রবীন্দ্র সংগীতের মাধ্যমে বিশেষ উপাসনার মধ্য দিয়ে বাংলা নববর্ষ কে স্বাগত জানালো শান্তিনিকেতন। শান্তিনিকেতনের মন্দিরে বিশেষ উপাসনায় বিশ্বভারতীর পড়ুয়া থেকে শুরু করে প্রাক্তনী, আশ্রমিক, অধ্যাপক, কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। ছিলেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য অধ্যাপক প্রবীর কুমার ঘোষ।
রবীন্দ্র রীতি অনুযায়ী বাংলা নতুন বছর ১৪৩২ সালকে স্বাগত জানালো শান্তিনিকেতন। ভোর বেলায় বিশ্বভারতীর পড়ুয়া, অধ্যাপক, কর্মী, আশ্রমিক রবীন্দ্র সংগীত গাইতে গাইতে শান্তিনিকেতন আশ্রম পরিক্রমা করেন। বৈতালিকের শেষে সকাল সাতটায় শুরু হয় নববর্ষর বিশেষ উপাসনা। শান্তিনিকেতনের মন্দিরে বিশেষ উপাসনায় ছাত্র-ছাত্রীদের পাশাপাশি উপস্থিত উপাচার্য অধ্যাপক প্রবীর কুমার ঘোষ। বৈদিক মন্ত্রপাঠ, রবীন্দ্র সংগীতের মধ্য দিয়ে বাংলা নতুন বছরকে স্বাগত জানানো।
বাংলা নববর্ষের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান সকাল ন'টায় অনুষ্ঠিত হবে শান্তিনিকেতনের মাধবীবিতানে। পাঠভবন ও শিক্ষাসত্র সহ বিভিন্ন ভবনের ছাত্র-ছাত্রীরা বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। বিশ্বভারতীর রীতি অনুযায়ী নতুন বছরের কার্ড এবং লাড্ডু বিতরণ পুরনো প্রথা। যা ঐতিহ্যের কথা মাথায় রেখেই পালন করা হবে। সন্ধ্যায় শান্তিনিকেতন গৌড় প্রাঙ্গণের মূল মঞ্চে হবে রবীন্দ্র নৃত্যনাট্য শ্যামা। অংশগ্রহণ করছে বিশ্বভারতের পাঠভবনের কচিকাঁচারা।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊