৭দিন ব্যাপী চলবে ধান্যকুড়িয়া উৎসব


Rally



ইতালি,কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়, সিপাহী বিদ্রোহ আমলে তৈরি হওয়া ধান্যকুড়িয়া স্কুল,প্রাচীন রাজবাড়ী সংস্কৃতির সম্প্রীতির পীঠ স্থান বরাবরই ধান্যকুড়িয়া।উৎসবের মরশুমে ভ্রমণ পিপাসু মানুষের কাছে রাজ্য ছাড়িয়ে ভিন্ন রাজ্যে এমনকি বিদেশি পর্যটকরা এখানে ভিড় জমান। ধানুকড়িয়ার কৃষ্টি সংস্কৃতি দেখতে শুরু হয়েছে ধান্যকুড়িয়া উৎসব। ২৪ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে এই উৎসব।



একদিকে বড়দিন অন্যদিকে নতুন বছরের প্রাক্কালে পর্যটকদের কাছে উৎসবের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ধান্যকুড়িয়া উৎসব। এখানে আসলে বাড়তি পাওনা হলো হেরিটেজের তকমা পাওয়া গাইন গার্ডেন, ধান্যকুড়িয়া হাই স্কুল ধান্যকুড়িয়া প্রাচীন হাসপাতাল গাইন,বল্লভ সাউ এই প্রাচীন রাজবাড়ীর পোড়ামাটির দেওয়ালে পুরনো ইটালিও ভাস্কর্য ক্যাসেল অর্থাৎ দুর্গ দেখতে পাবে উৎসবে আসা পর্যটকেরা।



বসিরহাট সাংগঠনিক জেলার বিশিষ্ট সমাজসেবী সরোজ বন্দ্যোপাধ্যায় বসিরহাট উত্তর বিধানসভার চেয়ারম্যান এটিএম আব্দুল্লাহ রনি, বসিরহাট দু নম্বর ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সৌমেন মন্ডল বিডিও সৌমিত্র প্রতিম প্রধান সহ একাধিক ব্যক্তিত্ব ধান্যকুড়িয়া উৎসবের সূচনা করেন।



এই উৎসবকে ঘিরে রয়েছে বহু প্রাচীন সংস্কৃতি মেলবন্ধন।যেখানে ধান্যকুড়িয়ার প্রাচীন সংস্কৃতিকে মেলে ধরবে হেরিটেজ গ্রামের কলা কুশলীরা।তারা খোলা মঞ্চে প্রাচীন ইতিহাস সংস্কৃতি তুলে ধরে পর্যটকদের মনোরঞ্জন দেবেন। তাই নতুন বছরের প্রাক্কালে ধান্যকুড়িয়া উৎসব হয়ে উঠেছে পুরনো সংস্কৃতি কৃষ্টি হেরিটেজ গ্রামের নিদর্শন।