Load-shedding : এখন থেকে প্রতিদিন ৩ ঘন্টা করে লোড শেডিং, ঘোষণা স্বয়ং বিদ্যুত মন্ত্রীর !




গতকাল বঙ্গে বিদ্যুৎ সঙ্কট এর অভিযোগ তুলেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এক ট্যুইট বার্তায় শুভেন্দু জানিয়েছেন "পশ্চিমবঙ্গের দেউলিয়া সরকার পয়সার অভাবে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলিতে কয়লা সরবরাহ করতে পারছে না। তাই বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো প্রয়োজনের তুলনায় উৎপাদন ক্ষমতা কমাতে বাধ্য হয়েছে। যার ফলে ঘাটতির পরিমাণ ১২০০ মেগাওয়াট।"



তিনি আরও বলেন- "এই ভাদ্র মাসের অসহনীয় ভ্যাপসা গরমে আবালবৃদ্ধবনিতা সকলেরই ঘর্মাক্ত হাঁসফাঁস অবস্থা। এই মূহুর্তেও রাজ্যের এক বড় অংশ বিদ্যুৎ নেই।"

(ads1)

এমন অবস্থায় রাজ্যে বিদ্যুৎ সঙ্কটের কথা উল্লেখ করে WBSEDL কে হুঁশিয়ারি দিয়ে জানান- "দেউলিয়া মুখ্যমন্ত্রীর দেউলিয়া সরকারের বিদ্যুৎ দফতরের আধিকারিকদের জানিয়ে রাখলাম, যদি আগামী দুই দিনের মধ্যে সমস্যার সমাধান না করতে পারেন তবে আগামী সোমবার থেকে বিরোধী দলনেতাকে বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার দফতরের সামনে ধর্নায় দেখতে পাবেন।"


(ads2)

অপরদিকে শিলং-এ প্রচুর বৃষ্টিপাত হওয়া সত্ত্বেও, রাজ্যের নাগরিকরা বিদ্যুত বিভ্রাটের (Load-shedding) শিকার হচ্ছেন। মেঘালয়ের রাজ্য সরকার এবং MeECL , বলেছিলেন বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কম হওয়ায় লোড শেডিং (Load-shedding) হচ্ছে এবং সাথে আরও জানিয়েছিলেন পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হলে লোডশেডিং (Load-shedding) এর সমস্যা দূর হবে।


অথচ বর্তমানে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতের পরেও লোডশেডিংয়ের (Load-shedding) প্রবণতা অব্যাহত রেখে, MeECL এখন বিদ্যুত বিচ্ছিন্ন করবার জন্য একটি সংশোধিত সময়সূচী ঘোষণা করেছে। শিলং এবং তুরাতে রাত্রী 1 টা থেকে 3 টার মধ্যে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হবে এবং রাজ্যের বাকি অংশে তিন ঘন্টা লোডশেডিং (Load-shedding) থাকবে। বুধবার এই ঘোষণা করেছেন মেঘালয়ের এর বিদ্যুৎমন্ত্রী এটি মণ্ডল (Abu Taher Mondal )।