কর্মীদের শেষ সতর্কবার্তা দিলেন Amazon CEO !
অ্যামাজন তার কর্মীদের সপ্তাহে অন্তত তিন দিন অফিসে ডাকার জন্য কঠোর অবস্থান নিয়েছে। কিন্তু তাতে মোটেও খুশি নন কর্মীরা। মহামারী শেষ হয়ে গেছে, তবে কিছু কর্মচারী অফিসে ফিরে যাওয়ার পরিবর্তে পদত্যাগ করতে বেছে নিচ্ছেন। এবার কোম্পানির সিইও (Amazon CEO) অ্যান্ডি জ্যাসি নির্দেশিকা মানতে অস্বীকারকারী কর্মীদের সতর্ক করেছেন।
বছরের শুরুতে, অ্যান্ডি জেসি (Amazon CEO) কর্মীদের সপ্তাহে অন্তত তিন দিন অফিস থেকে কাজ করতে বলেছিলেন। এ সিদ্ধান্তে মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন কর্মচারীরা। কেউ কেউ অফিসে এসে কর্মচারীদের সঙ্গে কাজ করার সিদ্ধান্ত নেন। অন্যরা অফিসে যাতায়াতের এবং নির্দিষ্ট ঘন্টা ব্যয় করার সম্ভাবনাকে অপ্রীতিকর বলে মনে করেছেন।
সিইও অ্যান্ডি জ্যাসির (Amazon CEO) এই সিদ্ধান্তে কর্মচারীরা খুবই অসন্তুষ্ট। অনেক কর্মচারী তাদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তারা বলেছে যে তারা এই নিয়মের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি আরও খারাপ হয় যখন অসন্তুষ্ট কর্মচারীদের একটি দল কিছু সময়ের জন্য কাজ না করার সিদ্ধান্ত নেয় এবং নিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানায়। এই প্রতিবাদে দেখা গেছে কোম্পানির এই সিদ্ধান্তের বড় প্রভাব পড়েছে কর্মচারীদের ওপর।
এই নিয়ে সিইও অ্যান্ডি জ্যাসি (Amazon CEO) সমস্ত কর্মচারীদের সাথে কথা বলেছিলেন। বৈঠকে বলা হয়, কোম্পানিএ ব্যাপারে খুবই আন্তরিক। তিনি বলেন, কর্মচারীরা পরিকল্পনা না মানলে তাদের সঙ্গে সমস্যা হতে পারে।
সিইও অ্যান্ডি জ্যাসি (Amazon CEO) বলেছেন যে তিনি চান সবাই একসাথে ভালভাবে কাজ করুক। কিছু কর্মচারী সারাক্ষণ অফিসে থাকে আবার কেউ বাসায় থাকে এটা ঠিক নয়। সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। এই পরিস্থিতি দেখিয়েছে যে সংস্থাগুলিকে সর্বদা কর্মচারী এবং সংস্থা উভয়কেই খুশি করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।
অ্যামাজনের অভ্যন্তরে একটি গোপন বার্তা পাওয়া যায়, যেখানে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছিল যে সংস্থাটি ভাবছে যে অফিসে আসতে চান না এমন কর্মচারীদের নিজেরাই চলে যেতে হবে। এর পরে, কিছু কর্মচারী নতুন নিয়ম অনুসরণ না করে নিজেরাই চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। এই পরিস্থিতির কারণে অ্যামাজন তার কর্মীদের উপর নজর রাখে এবং তাদের অফিসে আসার কথা বলতে শুরু করে।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊