Big Breaking: ২০১১থেকে নিযুক্ত প্রাথমিক শিক্ষকদের নথি তলব, যাচাই করবে ইডি!
এবার ২০১১ সাল থেকে নিযুক্ত প্রাথমিক শিক্ষকের (primary teachers) নিয়োগ-নথি জমা করার নির্দেশ দিল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। জানা যাচ্ছে ইডির তদন্তের জেরেই চাওয়া হয়েছে নথি, জানিয়ে দিল পর্ষদ। নিয়োগ দুর্নীতিতে জেরবার প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। একের পর এক দুর্নীতির অভিযোগ উঠছে। অভিযোগ উঠছে, পরীক্ষা না দিয়ে এমনকি সাদা খাতা জমা দিয়েও অনেকে চাকরি পেয়েছেন। আবার পরীক্ষা দিলেও তাতে পাশ না করেও চাকরি পেয়েছেন এমন একাধিক অভিযোগ উঠছে। এর মাঝেই ২০১১ থেকে নিযুক্ত প্রাথমিক শিক্ষকদের (primary teachers) তথ্য চেয়ে পাঠাল পর্ষদ।
পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের বিরুদ্ধে ওঠা একাধিক অভিযোগের তদন্ত করছে সিবিআই (CBI)। এর মাঝেই সম্প্রতি এক বিবৃতি প্রকাশ করে পর্ষদ জানিয়েছে, শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে যাবতীয় তথ্য তাদের কাছ থেকে চেয়ে পাঠিয়েছে ইডি। ফলে ২০১১ থেকে যারা চাকরিতে যোগ (primary teachers) দিয়েছেন তাঁদের কাছ থেকে তথ্য চেয়ে নোটিশ জারি করলো পর্ষদ (WBBPE)।
জানা যাচ্ছে, শিক্ষকদের (primary teachers) নাম এবং টেট রোল নম্বর, বাবার নাম, ঠিকানা, মোবাইল নং, স্কুলের নাম, ইমেইল আইডি, যে বছর নিয়োগ হয়েছে সেই বছর চেয়ে পাঠিয়েছে পর্ষদ। ১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে এই নথি প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের দফতরে মেল করে পাঠাতে হবে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট জরুরীভাবে দুই দিনের মধ্যে এক্সেল ফরম্যাটে তথ্য চেয়েছে। এরপরেই এই নির্দেশ দিল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।
এদিকে, বীরভূম জেলা প্রাথমিক কাউন্সিলের তরফে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়েছে, ২০১২ থেকে আজ পর্যন্ত যারা প্রাথমিকে চাকরি পেয়েছেন তাঁদের সকলকে জেলা কাউন্সিল অফিসে কাগজ পত্র জমা করতে হবে। তবে ইতিমধ্যে যারা একবার কাগজ পত্র জমা করেছেন তাঁদের আর নতুন করে কাগজ পত্র জমা করতে হবে না। পাশাপাশি ২০১১ সাল উল্লেখ করে জানানো হয়েছে Compassionate Recruitment ও আমেনা খাতুনের মামলা থেকে নিযুক্ত প্রাথমিক শিক্ষক শিক্ষিকাদের ২০১২ -র পর থেকে সকল নিযুক্ত প্রাথমিক শিক্ষকদের তথ্য জমা করতে হবে।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊