নদী তীরবর্তী এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখলেন নয়াগ্রাম বিধানসভার বিধায়ক তথা তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি দুলাল মুর্মু
কাল থেকে ধাপে ধাপে ঝাড়খণ্ডের গালুডি ব্যারেজ থেকে জল ছাড়া হয়েছে। সুবর্ণরেখা নদীর জলস্তর বাড়তে শুরু করেছে।গোপীবল্লভপুর ১ নং ব্লকের নদী তীরবর্তী এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখলেন নয়াগ্রাম বিধানসভার বিধায়ক তথা তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি দুলাল মুর্মু।
এদিন নয়াগ্রাম বিধানসভার বিধায়ক তথা তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি দুলাল মুর্মু ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক সত্যরঞ্জন বারিক সহ অন্যান্যরা।
প্রসঙ্গত, প্রবল বর্ষণের জেরে ঝাড়খণ্ডের গালুডি ও চান্ডিল জলাধারার কাল থেকে এখনো পর্যন্ত ধাপে ধাপে জল ছাড়া হয়েছে। এই মুহুর্তে ঝাড়গ্রাম জেলার গোপীবল্লভপুর, সাঁকরাইল, নয়াগ্রামের নদী পার্শ্ববর্তী অংশে প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
সুবর্ণরেখা নদী জলস্তর বাড়ছে প্রতিনিয়ত। ঝাড়গ্রাম জেলার চোরচিতা মহাপাল, সাঁকরাইল, গোপীবল্লভপুর, নয়াগ্রাম এর বেশ কিছু এলাকা এই সুবর্ণরেখা নদীর পাড়ে কমবেশি বহু মানুষের বসবাস। নদীতীরবর্তী এই মানুষ গুলি আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন।
সুবর্ণরেখা নদীতে সারাবছর কমবেশি জল থাকলেও বছরের এই নির্দিষ্ট কয়টি দিনে প্রত্যন্ত এলাকার মানুষগুলিকে আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাতে হয়। বন্যা হলে অনেকের চাষের জমি নষ্ট হয়ে যায় নষ্ট হয় সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা। অনেক ঘরবাড়ি ভেঙে যায় বৃষ্টির জলে তেমনি এই হরকাবান এর ফলে অনেক ঘরবাড়ি ভেসে যায় তারই এক অজানা আতঙ্ক গ্রাস করে রাখে এই প্রত্যন্ত এলাকার মানুষ গুলিকে।
এই সময় চাষের সময় জমিতে ধান রোপনের কাজ প্রায় শেষের মুখে ফলে এই সময় বন্যা পরিস্থিতি হলে বিপুল ক্ষতির মুখে পড়বেন প্রত্যন্ত এলাকার চাষিরা এমনটাই দাবি প্রত্যন্ত এলাকার সাধারণ মানুষের।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊