প্রতিমার সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও শ্রমিকের অভাবে সঙ্কটে মৃৎ শিল্প 






মধুসূদন রায় , ময়নাগুড়ি :

করোনার বিধি মেনে দুর্গাপুজো, লক্ষ্মীপুজো পেরিয়ে বাঙালি এখন ব্যস্ত মা কালীকে স্বাগত জানাতে । গ্রাম থেকে শহরতলী চাঁদা তোলার চিত্র দেখা মিলছে প্রায়শই । তবে চাঁদা তোলার দেখা মিললেও গত বছরের মতো সেই উত্‍সাহ আর নেই । আগামী ১৪ নভেম্বর কালীপুজো এবং ১৫ নভেম্বর গোটা দেশ রোশনাই রঙিন হয়ে মেতে উঠবে দীপাবলির আলোয় । পুজোর প্রাকমুহুর্তে চির ব্যস্ত ময়নাগুড়ির মৃৎশিল্পীদের অন্দর - বাহির । তবে আশায় দিন গুনছে অনেকেই । 

জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়ি থানার মাধবডাঙ্গা ২ নং অঞ্চলের ভোটপাট্রি এলাকার মৃৎশিল্পী যাদব বর্মন বলেন, 'একদিকে করোনা অপরদিকে প্রতিমা তৈরির জিনিসপত্রের মূল্য বৃদ্ধি । সাথে লেবারের অভাব যার ফলে ময়নাগুড়িতে বন্ধ রয়েছে দুটো কারখানাও । তবে গত বছরের তুলনায় এবছর প্রতিমা তৈরির বায়না বৃদ্ধি পেয়েছে । প্রত‍্যেক বছর ৩০ থেকে ৩৫ টি প্রতিমা তৈরি করা হয় এবং এবছর মোট ৪৫ টি প্রতিমা তৈরির কাজ চলছে জোর কদমে ।