করোনা সংক্রমণ রুখতে লক ডাউন। আর সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলা অপর একটি বড় নিধান। লক ডাউনের পরবর্তী সময়েও আমাদের মানতে হবে সামাজিক দূরত্ব! হ্যাঁ, মনে হচ্ছে তাই। পরীক্ষামূলক প্রস্তুতিও শুরু হয়ে গিয়েছে কোথাও কোথাও। পরীক্ষামূলক প্রস্তুতিও শুরু হয়ে গিয়েছে কোথাও কোথাও। এরজন্য আমাদের ট্রেনে যাত্রা করতে হলে বিমান বন্দরের মতো দুই- তিন ঘণ্টা আগেই পোঁছাতে হবে স্টেশনে! পরীক্ষামূলক প্রস্তুতিও শুরু হয়ে গিয়েছে কোথাও কোথাও। রেলস্টেশন বা বিমানবন্দরগুলোতে যাত্রীদের ভিড় হয়। এতে সংক্রমণের প্রবণতা বহু গুণ বেড়ে যায়। প্রথমে বিমানবন্দরগুলোতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার নানা বন্দোবস্ত শুরু হয়। 

সম্প্রতি জবলপুর রেলস্টেশনে এই ধরনের একটি মহড়া হয়েছে। টিকিট কাটার পর কী ভাবে, কোন পথে পল্যাটফর্মে ঢুকবেন যাত্রীরা তারও একটা নমুনা ভিডিয়ো সামনে এসেছে। স্টেশনে ঢোকার জন্য একে অপরের থেকে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। প্ল্যাটফর্মে ঢোকার আগে হ্যান্ড স্যানিটাইজারে হাত পরিষ্কার করে নিতে হবে। তারপর হবে থার্মাল স্ক্রিনিং। তার পর প্ল্যাটফর্মে পা রাখার অনুমতি মিলবে যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে তবেই। 
পরবর্তী কালে পরিষেবা চালু হলে এই নিয়মই বহাল রাখবেন রেল ও বিমানবন্দরের কর্তৃপক্ষরা।