![]() |
pic source:livemint |
জানা গেছে রাজ্যের সরকারি কর্মীরা ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত মূল বেতনের উপর ১২৫ শতাংশ হারে ডিএ পাচ্ছিলেন। জানুয়ারি মাস থেকে ওই ডিএ মূল বেতনের সঙ্গে মিশে গেছে। ফলে আপাতত বেতনের সঙ্গে কোনও ডিএ থাকছে না বলে মনে করছে সরকারি মহল। এখনও পর্যন্ত নতুন করে ডিএ দেওয়ার কোনো নির্দেশিকা জারি করেনি অর্থ দপ্তর। সাথে HRA কমেছে ৩ শতাংশ।
অথচ শনিবার আনুষ্ঠানিকভাবে বেতন বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করল বিদ্যুৎ দপ্তর। (ডব্লুবিএসই) ডিসিএল, টিসিএল, ডব্লুবিপিডিসিএল ও ডিপিএল-এর সমস্ত কর্মচারীকে বেতন বৃদ্ধির আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে।
আমাদের ফেসবুক
পেজে জয়েন হতে
ক্লিক করুন- CLICK
|
আমাদের হোয়াটসয়াপ
গ্রুপে যুক্ত
হতে ক্লিক করুন-
CLICK
|
যে কোন সংবাদ,
লেখা পাঠান sangbadekalavya@gmail.com
|
বিজ্ঞাপন দিতে
কথা বলুন- 96092 21222
|
বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় গতকাল সল্টলেকে বিদ্যুৎ উন্নয়ন ভবনে আনুষ্ঠানিকভাবে একথা জানান। বেতন বৃদ্ধির কথা জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, “রাজ্যের সঙ্গে আনুপাতিক হারে বেতন বাড়ানো হয়েছে। এর ফলে কর্মচারীরা উপকৃত হবেন।” এর সঙ্গে সঙ্গে মন্ত্রীর বক্তব্য, “বেতন বৃদ্ধির পর কর্মচারীরা উৎসাহ পাবেন। আমাদের দপ্তর পরিষেবামূলক কাজে আরও অতিরিক্ত সময় ব্যয় করবে, যাতে দ্রুততার সঙ্গে উন্নতমানের বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া যায় আরও বেশি মানুষের কাছে।”
এই ঘোষণার পরেই আগুনে ঘি পড়ার উপক্রম হয়েছে রাজ্য জুড়ে। শিক্ষকদের রোপা-২০১৯ তে ডিএ বকেয়া নেই, ডিএ মার্জ হয়ে গেছে। আর বিদ্যুৎ দপ্তর এর কর্মচারীদের জন্য ০১/০১/২০২০ থেকে ১০% ডিএ নোটিফিকেশন হলো। এছাড়াও HRA ১৬%। শিক্ষকদের জন্যই শুধু আর্থিক দুরাবস্থার দোহাই দিয়ে বঞ্চনা-মূলত এমনি অভিযোগে উত্তাল ফেসবুক, whatsapp এর মতন সামাজিক মাধ্যমগুলি। শুধু শিক্ষকই নন অন্যান্য রাজ্য কর্মচারীরাও কার্যত ক্ষোভে ফুঁসছেন বিদ্যুৎ দপ্তরের এই ডি এ ঘোষণায়।
Social Plugin