pic source: static.dna.india

নবম-দশম, একাদশ- দ্বাদশ এর শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষায় দুর্নীতির অভিযোগ নতুন কিছু নয়। ২০১৬ সালের প্রথম শুরু হয় এসএলএসটি, আর তখন থেকেই একাধিক অভিযোগে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েছে কমিশন। 


মেধাতালিকায় নাম আগে থাকলেও নীচে থাকাদের অনেকেই ডাক পায় কাউন্সেলিং-এ। এমনই অনিয়ম নিয়ে কমিশনে অভিযোগ জানানোর পরেও কমিশন পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় জল গড়িয়ে যায় হাইকোর্টে। ২০১৬ সালে নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষায় ভূগোল বিষয়ে ওবিসি ক্যাটেগরিতে ৬৫ নম্বরে থাকা সৌরভ কর্মকার কাউন্সেলিং-এ ডাক না পেলেও নীচে থাকারা ডাক পেয়েছে। এমনই অভিযোগ। 


এরুপ অভিযোগ জেনে বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের প্রতিক্রিয়া ছিল, "এমনটা কীভাবে সম্ভব!" এর আগেও এরুপ অভিযোগ এসেছে। কমিশনের কাছে সৌরভ কর্মকারের মামলায় এক লাফে মেধা তালিকায় এগিয়ে যাওয়ার রহস্যভেদে রিপোর্ট চেয়েছে হাইকোর্ট। মার্চ মাসের মধ্যে এই রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে। তারপর, এপ্রিল ২০২০ তে শুনানি হবে। 


সৌরভ কর্মকারের আইনজীবী ফিরদৌস শামীমে'র কথায়, "নিয়ম মেনে নিয়োগ হচ্ছে না। ওবিসি তালিকায় আমার মক্কেলের পিছনের প্রার্থী সাধারণ তালিকায় জায়গা পেয়েছে। পছন্দসই স্কুল পেয়েছে অথচ আমার মক্কেল বঞ্চিত। কমিশনের রিপোর্টের অপেক্ষায় রয়েছি।"