![]() |
দিনহাটার একটি কেন্দ্রে |
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, পোলিয়ো ভাইরাসের দুর্ঘটনাজনিত সংক্রমণের কোনও রকম ঝুঁকি না-নিতেই এই পদক্ষেপ। কারণ, ভ্যাকসিন থেকে যেমন সংক্রমণ বাতাসে ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি থাকে, তেমনই আবার পড়শি দেশ থেকেও এ দেশে সংক্রমণ হওয়ার আশঙ্কা আছে।
তাই পাঁচ বছর আগে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) ভারতকে পোলিয়োমুক্ত বলে ঘোষণা করলেও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যকর্তারা পোলিও টিকাকরণের এই দেশজোড়া কর্মসূচি আগামী বছরও জিইয়ে রাখতে চান।
গত ফেব্রুয়ারিতে ‘ইন্ডিয়া এক্সপার্ট অ্যাডভাইজরি গ্রুপ’-এর সুপারিশ মেনেই এই সিদ্ধান্ত বলে জানাচ্ছেন সুসংহত ও সম্প্রসারিত টিকাকরণ কর্মসূচির কর্তারা। যদিও ২০২০-র পর একই ভাবে এই কর্মসূচি ২০২১-এও পালিত হবে কিনা, তা নিয়ে কিছু বলতে চাননি কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যকর্তারা।
চিকিৎসক মহলের একাংশ বলছেন, এই কর্মসূচির গুরুত্ব আর পাঁচটা রাজ্যের চেয়ে বাংলায় কিঞ্চিৎ বেশিই। কারণ ১৯৭৮ থেকে চালু হওয়া পালস পোলিও কর্মসূচির কল্যাণে আজ থেকে আট বছর আগে, ২০১১-য় যখন হু-র তরফে পোলিয়োমুক্তির তকমা পাওয়া প্রায় নিশ্চিত ভারতের, সেই সময়েই পোলিয়ো-আক্রান্ত শিশুর খোঁজ মিলেছিল এ রাজ্যে। ২০১৪-য় শেষ পর্যন্ত পোলিয়োমুক্ত দেশের স্বীকৃতি পায় ভারত।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊