গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নাকি বিরোধীর কাজ? মন্ত্রীর গড়ে ২১শে জুলাইয়ের প্রচারের ব্যানার ছেঁড়ার ঘটনায় বিতর্ক
রাতের অন্ধকারে মন্ত্রীর গড়ে তৃণমূলের একুশে জুলাইয়ের প্রচারের ব্যানার ছিড়ে দেওয়া নিয়ে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ছায়া, যদিও বিরোধীদের দিকে অভিযোগের তীর তৃণমূলের, চাঞ্চল্য রাজনৈতিক মহলে।
মন্ত্রীর গড়ে তৃণমূলের একুশে জুলাইয়ের ব্যানার ছিড়ে দেওয়াকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য। রাতের অন্ধকারে তৃণমূল শ্রমিক সংগঠনের ব্যানারে ছিড়ে দেওয়ার অভিযোগ।অভিযোগের তীর বিরোধীদের দিকে। যদিও বিরোধীদের দাবি এই ঘটনায় তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দলের ফল। যেহেতু ওই এলাকায় সাম্প্রতিক কালে মন্ত্রীর সঙ্গে দাপুটে জেলা পরিষদ সদস্যের সংঘাত সামনে এসেছে।
মালদা জেলার হরিশ্চন্দ্রপুর সদর এলাকার এই ঘটনায় শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানোতোর। হরিশ্চন্দ্রপুরে হাসপাতাল গামীন রাস্তায় একটি স্টেট ব্যাংকের পাশে একুশে জুলাইয়ের প্রচারের ব্যানার লাগিয়ে ছিল আইএনটিটিইউসি। ব্যানারে ছিল মমতা ব্যানার্জির ছবি। তার নিচে সংগঠনের জেলা সভাপতি বিশ্বজিৎ হালদারের নাম। আর প্রচারে নাম লেখা ছিল ব্লক সভাপতি সাহেব দাসের। বুধবার রাতের অন্ধকারে কেউ বা কারা এই ব্যানার ছিড়ে দেয়। সকালে ঘটনা নজরে আসে। তারপরেই চাঞ্চল্য ছড়ায়। তৃণমূলের অভিযোগ বিরোধীরা এই ঘটনা ঘটিয়েছে। সাথে তাদের দাবি ব্যানার ছিড়ে দিলেও মানুষের মন থেকে মমতা ব্যানার্জিকে মোছা যাবে না।
পাল্টা বিরোধীদের দাবি তৃণমূলের এক গোষ্ঠী অন্য গোষ্ঠীর ব্যানার ছিড়েছে। সাম্প্রতিককালে বারবার স্থানীয় বিধায়ক তথা মন্ত্রী তাজমুল হোসেনের সঙ্গে দাপুটে জেলা পরিষদ সদস্য বুলবুল খানের দ্বন্দ্ব সামনে এসেছে।একুশে জুলাইয়ের প্রস্তুতি কর্মসূচিতেও যে দ্বন্দ্বের আঁচ পাওয়া গেছে। ব্লক তৃণমূল শ্রমিক সংগঠনের সভাপতি সাহেব দাস আবার বুলবুল খান ঘনিষ্ঠ।তাই স্বাভাবিক ভাবেই ব্যানার ছিড়ে ফেলার ঘটনাতেও বিরোধীরা গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ছায়া দেখছে।
0 تعليقات
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊