ইশতেহার প্রকাশ বিজেপির, রয়েছে একগুচ্ছ চমক




একুশের নির্বাচনে বাংলার জন্য বিজেপির ইস্তেহার প্রকাশ করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা অমিত শাহ। সেই ইস্তেহারের নাম দেওয়া হয়েছে সংকল্প পত্র। এছাড়াও 'সংকল্পপত্র' প্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দিলীপ ঘোষ, কৈলাস বিজয়বর্গীয় সহ দলের রাজ্য নেতৃত্বের একাংশ। সল্টলেকের ইজেডসিসি-তে বিজেপি-র ইস্তেহার প্রকাশ করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ইস্তেহারে ‘সোনার বাংলা’ গড়া সহ একগুচ্ছ প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।



ইস্তেহারে যা জানালেন অমিত শাহ-

রাজ্য সরকারি চাকরিতে মহিলাদের ৩৩ শতাংশ সংরক্ষণ হবে।

কিষাণ সম্মান নিধিতে বকেয়া ১৮ হাজার টাকা ব্যাঙ্ক ট্রান্সফার

তারপর বছরে ১০ হাজার টাকা প্রতিবছর দেওয়া হবে।

মৎস্যজীবীদের বছরে ৬ হাজার টাকা অনুদান।

আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পের আওতায় রাজ্যের প্রত্যেক গরিবকে আনা হবে।

অনুপ্রবেশ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করা হবে।

প্রথম মন্ত্রিসভার বৈঠকেই শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।

আগামী ৫ বছর শরণার্থী পরিবারকে বছরে ১০ হাজার টাকা অনুদান।

কেজি থেকে পিজি পর্যন্ত মহিলাদের পঠনপাঠন বিনামূল্যে।

সরকারি বাসে মহিলাদের যাতায়াত বিনামূল্যে।

রাজ্যে আরও ৩টি এইমস তৈরি হবে।

৭ম বেতন কমিশন বসবে।

নোবেল পুরস্কারের মতো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামে পুরস্কার চালু হবে।

বিধবাদের পেনশন ১ হাজার টাকা থেকে ৩ হাজার করা হবে।

মহিলাদের সুরক্ষায় পুলিশে পৃথক ব্যাটেলিয়ন চালু হবে।

কৃষকদের জন্য ৫ হাজার কোটির তহবিল তৈরি হবে।

মৎস্যজীবীদের জন্য ৩ লক্ষ টাকার দুর্ঘটনা বিমা।

নৌকার ১০০ শতাংশ যন্ত্রীকরণ।

স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নে কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায়ের নামে ১০ হাজার কোটির তহবিল।

স্কুল পরিকাঠামো আধুনিকীকরণের জন্য বিদ্যাসাগরের নামে ২০ হাজার কোটির তহবিল।

‘রাজ্য সরকারি চাকরির জন্য কমন এলিজিবল টেস্ট চালু হবে।

শৈলেন মান্না স্পোর্টস ইউনিভার্সিটি তৈরি করা হবে।

আধাসেনায় নারায়ণী সেনা ব্যাটালিয়ন চালু হবে।

রাজ্যে রাজনৈতিক হিংসা নিশ্চিহ্ন করব।

এমএসএমই-তে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত গ্যারান্টার ছাড়াই ঋণ।

শহরে পরিকাঠামো উন্নয়নে ৩০ হাজার কোটি বরাদ্দ।

বাগডোগরা বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক মানের তৈরি হবে।

গঙ্গাসাগর মেলাকে আন্তর্জাতিক মানের গড়ে তুলতে ২৫০০ কোটির তহবিল।

সরকারি কাজে বাংলা ভাষা ব্যবহার আবশ্যিক করার চেষ্টা।

শান্তিনিকেতনকে বিশ্বমঞ্চে প্রতিষ্ঠা দিতে ১৫০ কোটি বরাদ্দ হবে।

বাংলায় মেডিক্যাল ও ইঞ্জিনিয়ারিং পরীক্ষার প্রশ্ন।

সব বিশ্ববিদ্যালয়ে মনীষীদের জন্য চেয়ার থাকবে।

রাজ্যে ৯টি পৃথক পর্যটন সার্কিট তৈরি হবে।

রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ৫ টাকায় ৩ বেলার আহারের ব্যবস্থা হবে।

এসসি, এসটি সার্টিফিকেটের জন্য অনলাইন প্রক্রিয়া চালু হবে।

উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন পর্ষদ তৈরি হবে।

চা বাগানের শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি ৩৫০ করা হবে।

আদিবাসী পড়ুয়াদের জন্য মডেল স্কুল তৈরি হবে।

কলকাতার উন্নয়নে ২২ হাজার কোটির তহবিল।

কালীঘাটের আদিগঙ্গার সংস্কার করা হবে।

ওবিসি সংরক্ষণে মাহিষ্য, তিলিদের আনা হবে।

খেলো বাংলা মহাকুম্ভের আয়োজন করে যুবকদের ন্যাশনাল প্ল্যাটফর্ম।

আমূলের সঙ্গে বড় বড় কোল্ডস্টোরেজ।

৫টি মেগা দুগ্ধপ্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্র।

শৌচালয় ও পানীয় জল।