ঘোড়াঘুড়ি বন্ধ।শহরজুড়ে বন্ধ চলছে। কোনটা রবিবার আর কোনটা সোমবার বোঝা দায়। সারাদিন বাড়িতে বন্দী। দরজার বাইরে করোনার জাল। সুতরাং বাইরে বেরোনো যাবে না,এখন লকডাউন চলছে।
শৈশবের দিনগুলি কোথায় যেনো হারিয়ে যাচ্ছিল মানব জাতির দিনপজ্ঞির বেড়াজালে।এক করোনায় সবাইকে ঘরে বন্দী করে দিলো।দুপুরের আহার শেষে ঘুমটা সবে এসেছে, এমন সময় হৈ হৈ রৈ রৈ। মাইনাসের চশমাটা কোনোরকমে চোখে গুঁজে ছাদে গিয়ে দেখি সারা আকাশজুড়ে পেটকাঠি চাঁদিয়াল দের দরাদরি চলছে।
এদিক ওদিক থেকে,একটাই আওয়াজ কাট কাট, ওই লেগে গেলো ঠিক করে প্যাঁচ দে।বড় থেকে ছোটো মা কাকিমাদের আওয়াজ ওই কেটে গেলো দেখ দেখ।এ যেন বৈশাখে অকাল ভাদ্র।বিশ্বকর্মা পুজোর দিন থেকে চলে ঘুড়ি ওড়ানো।
নিয়মিত আপডেট
পেতে আমাদের ফেসবুক
পেজে যুক্ত হতে
ক্লিক করুন পাশের
লিঙ্কে
|
|
নিয়মিত আপডেট
পেতে আমাদের ফেসবুক
গ্রুপে যুক্ত
হতে ক্লিক করুন
পাশের লিঙ্কে
|
|
নিয়মিত আপডেট
পেতে আমাদের whatsapp
গ্রুপে যুক্ত
হতে ক্লিক করুন
পাশের লিঙ্কে
|
এবছর লকডাউনে ঘরবন্দী মানুষের একমাত্র ভরসা লুডো, দাবা, ঘুড়ি ও মাছধরা। সময় কাটাতে হবে তো,কতক্ষন আর ঘরে বসে দিন কাটে।বড়দের থেকে ছোটোদের সবথেকে করুন অবস্থা স্কুল বন্ধ,কোচিং বন্ধ, আঁকা, গান, নাচের স্কুল সব বন্ধ। কি করবে তারা? বাড়ির বড়রা বেছে নিয়েছে তাদের শৈশবের খেলনার সাথে ছোটোদের পরিচয় ঘটাতে।
প্রযুক্তিকে নয়, সৃষ্টির গহীন আনন্দে ছোটোরাও পরিচিত হোক বাবা কাকাদের বড় হওয়ার গল্পের সাথে। করোনা ফিরিয়ে দিলো সেই সব হারিয়ে যাওয়া খেলনার গল্পদাদুদের।
Social Plugin