![]() |
pic source: twitter |
আমডাঙা থেকে গ্রেফতার নৈহাটির বাজি কারখানার মালিক নুর হাসান । তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। সঙ্গে আরও দুজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ঘটনার পর থেকেই এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায় কারখানা মালিক নুর হোসেন।
গতকাল বেলা বারোটা বেজে ১০ মিনিট নাগাদ বিস্ফোরণটি ঘটে। বিস্ফোরণের তীব্রতায় কেঁপে ওঠে গোটা নৈহাটি ও গঙ্গার ওপারের হুগলিও। শুধু কম্পন নয়, ছিল ভয়ঙ্কর শব্দ। বৃষ্টি পড়ছিল, তাই প্রথমটায় অনেকেরই ধারণা হয় গুরু গুরু রবে মেঘ ডাকছে। তবে দু তিন সেকেন্ডের মধ্যেই ধারণা পুরো বদলে যায়। বিস্ফোরণের জেরে মৃত্যু হয় কমপক্ষে ৪ জনের। আহত হন আরও ৪ জন। এরপরই বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনায় NIA তদন্তের দাবি জানান বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং। ঘটনার পর থেকেই উধাও হয়ে যায় কারখানার মালিক নুর হোসেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, এক বছর আগেও এই এলাকায় বিস্ফোরণের ফলে মৃত্যু হয়েছিল ৫ জনের। তারপরেও চলছিল এই বেআইনি বাজি কারখানা। আজকের পর অবিলম্বে কারখানা বন্ধের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানিয়েছে যে নৈহাটির কারখানায় বাজি তৈরি ছাড়াও বোমা তৈরির জন্য অতি শক্তিশালী বিস্ফোরক মজুত ছিল। পুলিশের অনুমান, এই অতি শক্তিশালী তেজস্ক্রিয় পদার্থের সঠিক ব্যবহারের ব্যাপারে জানতেন না কারখানার শ্রমিকরা। তাই অসাবধানতাতেই এই বিস্ফোরণ ঘটেছে।
সংবাদ একলব্য সংবাদটি সম্পাদনা করেনি, সরাসরি নিউজ সেন্ডিকেট থেকে সংগৃহীত।
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊