![]() |
pic source: the hans india |
১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সী ছোট ও প্রান্তিক শ্রেণীর কৃষকরা এই যোজনায় সামিল হতে পারবেন। স্বেচ্ছামূলক এই কর্মসূচিতে সামিল হলে সংশ্লিষ্ট কৃষক ৬০ বছর বয়সে মাসে ৩ হাজার টাকা পেনশন পাবেন। অবশ্য, এই সুবিধা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কৃষককে মাসিক-ভিত্তিতে ৫৫ টাকা থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত প্রিমিয়াম জমা করতে হবে। কর্মসূচিতে প্রদেয় মাসিক প্রিমিয়ামের পরিমাণ নির্ভর করবে সংশ্লিষ্ট কৃষক কোন্ বয়সে নথিভুক্ত হচ্ছেন তার ওপর। প্রদেয় প্রিমিয়ামের সমপরিমাণ অর্থ কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকেও সংশ্লিষ্ট কৃষকের অ্যাকাউন্টে জমা করা হবে।
সংশ্লিষ্ট কৃষক চাইলেই এই কর্মসূচি থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন। এছাড়াও, মাসিক প্রদেয় প্রিমিয়াম জমা করতে ব্যর্থ হলেও অথবা মৃত্যু হলেও কর্মসূচির মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে। কর্মসূচি থেকে বেরিয়ে আসলে সংশ্লিষ্ট উপভোক্তা ক্রমপুঞ্জিত অর্থ ফেরৎ পাবেন এবং সরকারের পক্ষ থেকে প্রদেয় অংশ পেনশন হিসাবে এলআইসি ফান্ডে জমা পড়বে।
এই কর্মসূচির আওতায় প্রায় ৩ কোটি ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষককে সামিল করার পরিকল্পনা রয়েছে। ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে এই কর্মসূচি রূপায়ণের জন্য ৯০০ কোটি টাকার বাজেট তহবিল সংস্থান হয়েছে। তবে, কর্মসূচি রূপায়ণের জন্য রাজ্য-ভিত্তিক কোনও তহবিল সুনির্দিষ্ট হয়নি। লোকসভায় মঙ্গলবার এক লিখিত জবাবে এই তথ্য দিয়েছেন কেন্দ্রীয় কৃষি ও কৃষক কল্যাণ মন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র সিং তোমর।
নিয়মিত আপডেট পেতে নজর রাখুন আমাদের ফেসবুক পেজে -
source: pib
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊