শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর বিকাল ৫ টাঃ
একদিকে যতদিন না পার্শ্বশিক্ষকদের দাবী পূরণ হয় ততদিন পর্যন্ত চাইল্ড রেজিস্টারের কাজ বয়কট অন্যদিকে শুক্রবার আমরণ অনশনের ডাক দিলেন পার্শ্বশিক্ষক ঐক্যমঞ্চ। পার্শ্বশিক্ষক ঐক্যমঞ্চের পক্ষথেকে জানানো হয়-
"রাজ্য সরকারের অমানবিক দৃষ্টিভঙ্গির কারণে পার্শ্বশিক্ষক ঐক্যমঞ্চ আন্দোলনের গতি পরিবর্তিত করে আমরণ অনশনের ডাক দিতে বাধ্য হলো। আমাদের মূল দাবী--- ভাতা ব্যবস্থার অবসান ঘটিয়ে পার্শ্বশিক্ষকদের বেতন কাঠামো চালু করা।"
এইদিন ঐক্যমঞ্চের পক্ষথেকে একটি চিঠি দেওয়া হয় মুখ্যমন্ত্রীকে। সেখানে জানানো হয়-
শনিবার, ১৬ নভেম্বর বিকাল দুপুর ১ টাঃ
মোট ৩০ জন পার্শ্বশিক্ষক আমরণ অনশনে বসেছেন। আজ সকালে মেডিক্যাল টিম তাদের পর্যবেক্ষন করে যান। আসুন দেখে নেই কোন কোন শিক্ষক অনশনে বসেছেন-
১। পুর্নেন্দু কয়াল, দক্ষিন চব্বিশপরগনা।
২। প্রতাপ সরদার, দক্ষিন চব্বিশ পরগনা।
৩। প্রমিতা বাগচি, উত্তর চব্বিশ পরগনা।
৪। সুপ্রিয় বাগ, মুর্শিদাবাদ।
৫। সোমা ভট্টাচার্য সিংহ, উত্তর চব্বিশ পরগনা।
৬। অরুন কুমার জানা, পশ্চিম মেদিনীপুর।
৭। পিন্টু মন্ডল, উত্তর চব্বিশ পরগনা।
৮। সুজিত বরন বেরা, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা।
৯। শুকদেব জয়রাজু, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা।
১০। মানস চক্রবর্তী, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা।
১১। অমল রায়, নদিয়া।
১২। সত্যকুমার মন্ডল, বাকুড়া।
১৩। রনিবীর আদিত্য, নদিয়া।
১৪। নারায়ন ঘোষ, নদিয়া।
১৫। সেখ কুতুবউদ্দিন, পুর্ব বর্ধমান।
১৬। অরবিন্দ রায়, বাকুড়া।
১৭। কামাল উদ্দিন মন্ডল, নদিয়া।
১৮। কার্তিক দে সরকার, কোচবিহার।
১৯। আবদুল ওহাব মল্লিক, মুর্শিদাবাদ।
২০। সঞ্জয় দাস, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা।
২১। রাবিস রায়।
২২। কাকলি দাস, বীরভুম৷
২৩। পরেশ দাস, বীরভুম।
২৪। নয়ন মুখোপাধ্যায়।
২৫। বনাশ্রী হাজরা, পূর্ব বর্ধমান
২৬। নিভা মন্ডল, পশ্চিম মেদিনীপুর।
২৭। শক্তি মন্ডল, বাকুড়া।
২৮। রাজককুমার দলপতি, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা।
২৯। সঞ্জিত ঘোষ, নদিয়া।
৩০। মিলি বিশ্বাস পূর্ব বর্ধমান।
বিস্তারিত আসছে
এইদিন ঐক্যমঞ্চের পক্ষথেকে একটি চিঠি দেওয়া হয় মুখ্যমন্ত্রীকে। সেখানে জানানো হয়-
"আমরা পশ্চিমবঙ্গের ৪৮হাজার পার্শ্ব শিক্ষক-শিক্ষিকা আপনার প্রতি সম্পূর্ণ আস্থাজ্ঞাপন করে, বিগত ১১ই নভেম্বর ২০১৯ হতে বিকাশ ভবনের নিকটে যে ধর্ণা-অবস্থান শুরু হয়েছে তার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা পার্শ্ব শিক্ষক-শিক্ষিকাদের দুরবস্থা নিরসনে আপনার নিকট ১৩/১১/২০১৯ পত্র প্রেরণ করেছিলাম যাতে ১৪/১১/২০১৯ তারিখে আলােচনার মাধ্যমে পার্শ্ব শিক্ষক-শিক্ষিকাদের যাবতীয় সমস্যার সমাধান হয়। কিন্তু পরিতাপের বিষয় পার্শ্ব শিক্ষক-শিক্ষিকাদের দুরবস্থা নিরসনে আপনার দিক থেকে কোনরূপ সদর্থক ভূমিকা আমাদের দৃষ্টিগােচর হয়নি বা কোনরূপ বার্তা পায়নি। এমতাবস্থায় সমস্ত পার্শ্ব শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সম্মতিক্রমে আমরা আজ (১৫/১১/২০১৯) বিকাল ৫টা হতে আমরণ অনশনে বসতে চলেছি।
পশ্চিমবঙ্গে জনকল্যাণকর সরকারে নিকট আমাদের প্রার্থনা, যাতে সরকার তার মানবিক দৃষ্টি দিয়ে পশ্চিমবঙ্গের এই বঞ্চিত পার্শ্ব শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সাথে আলােচনার মাধ্যমে তাদের দুরবস্থা নিরসন করে, তাদের জীবনে আলাের পথ দেখাবেন।"
শনিবার, ১৬ নভেম্বর বিকাল দুপুর ১ টাঃ
মোট ৩০ জন পার্শ্বশিক্ষক আমরণ অনশনে বসেছেন। আজ সকালে মেডিক্যাল টিম তাদের পর্যবেক্ষন করে যান। আসুন দেখে নেই কোন কোন শিক্ষক অনশনে বসেছেন-
১। পুর্নেন্দু কয়াল, দক্ষিন চব্বিশপরগনা।
২। প্রতাপ সরদার, দক্ষিন চব্বিশ পরগনা।
৩। প্রমিতা বাগচি, উত্তর চব্বিশ পরগনা।
৪। সুপ্রিয় বাগ, মুর্শিদাবাদ।
৫। সোমা ভট্টাচার্য সিংহ, উত্তর চব্বিশ পরগনা।
৬। অরুন কুমার জানা, পশ্চিম মেদিনীপুর।
৭। পিন্টু মন্ডল, উত্তর চব্বিশ পরগনা।
৮। সুজিত বরন বেরা, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা।
৯। শুকদেব জয়রাজু, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা।
১০। মানস চক্রবর্তী, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা।
১১। অমল রায়, নদিয়া।
১২। সত্যকুমার মন্ডল, বাকুড়া।
১৩। রনিবীর আদিত্য, নদিয়া।
১৪। নারায়ন ঘোষ, নদিয়া।
১৫। সেখ কুতুবউদ্দিন, পুর্ব বর্ধমান।
১৬। অরবিন্দ রায়, বাকুড়া।
১৭। কামাল উদ্দিন মন্ডল, নদিয়া।
১৮। কার্তিক দে সরকার, কোচবিহার।
১৯। আবদুল ওহাব মল্লিক, মুর্শিদাবাদ।
২০। সঞ্জয় দাস, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা।
২১। রাবিস রায়।
২২। কাকলি দাস, বীরভুম৷
২৩। পরেশ দাস, বীরভুম।
২৪। নয়ন মুখোপাধ্যায়।
২৫। বনাশ্রী হাজরা, পূর্ব বর্ধমান
২৬। নিভা মন্ডল, পশ্চিম মেদিনীপুর।
২৭। শক্তি মন্ডল, বাকুড়া।
২৮। রাজককুমার দলপতি, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা।
২৯। সঞ্জিত ঘোষ, নদিয়া।
৩০। মিলি বিশ্বাস পূর্ব বর্ধমান।
বিস্তারিত আসছে
নিয়মিত আপডেট পেতে নজর রাখুন আমাদের ফেসবুক পেজে -
like our facebook page for more update
0 মন্তব্যসমূহ
Thank you so much for your kindness and support. Your generosity means the world to me. 😊